যশোরে কিশোরী (১৫) ধর্ষণের ঘটনায় কোতয়ালি থানায় মামলা হয়েছে। মামলায় ৪ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৩ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার আসামিরা হচ্ছে, শহরের শংকরপুর গোলপাতা মসজিদ এলাকার আবদুল কুদ্দুসের মেয়ে পুষ্প (২০), একই এলাকার ন্যাটা মামুন (২০), আবদুর রশিদের ছেলে ভাগ্নে মামুন (২০) ও শহরের লোন অফিস পাড়ার আবুল কালাম আজাদের ছেলে ভাগ্নে হৃদয় (২০)। রোববার রাতে মামলাটি করেন ধর্ষিত কিশোরীর মা।
মামলায় তিনি বলেছেন, তার কিশোরী মেয়ে যশোর পাবলিক প্রি-ক্যাডেট হাই স্কুলে সপ্তম শ্রেনিতে লেখাপড়া করে। ১ নভেম্বর সন্ধ্যা পৌনে ৭ টার দিকে বাড়ি থেকে বান্ধবি মুসকানের বাড়ি যাওয়ার পথে র্যাব অফিসের পশ্চিমে পাকা রাস্তার উপর পৌছুলে আমার মেয়ের পূর্ব পরিচিত আসামিদের সাথে দেখা হয়। আসামিরা আমার কিশোরী মেয়েকে ফুসলিয়ে প্রলোভন দেখিয়ে সামছুন্নেছা শেলি স্বামী মৃত খায়রুল ইসলাম লোন অফিসপাড়ার বাড়ির তৃতীয় তলায় আসামি ভাগ্নে হৃদয়ের ভাড়া বাড়ির শয়ন কক্ষে নিয়ে যায়। মামলার এজাহার নামীয় আসামিসহ অজ্ঞাত আসামিরা বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখিয়ে সারারাত তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। পরের দিন ২ নভেম্বর শনিবার সকালে আসামি ভাগ্নে হৃদয় ও ভাগ্নে মামুন আমার মেয়েকে পৌরপার্কে নিয়ে যায়। সেখান থেকে খাবার খাওয়ানো জন্য দড়াটানা ভৈরব হোটেলে নিয়ে গেলে আমার কিশোরী মেয়ে অজ্ঞান হয়ে যায়। এ সময় তারা পালিয়ে গেলে অজ্ঞাত লোকজন