অনুকুল পরিবেশ থাকায় অতিথি পাখি ঝাঁকে ঝাঁকে আসে বাংলাদেশে। এক শ্রেণীর অসচেতন মানুষ নির্মমভাবে এ সকল রঙ বেরঙের পাখিগুলোকে শিকার করে। এছাড়াও দেশী ও অতিথি পাখিগুলোকে নিরাপত্তা দিয়ে পাখির অভয়ারণ্যে পরিণত করতে করণীয় বিষয়ে সোমবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ ও কাজী আবদুল ওয়াহেদ মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের সদস্যদের মধ্যে এক আলোচনা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস.এম. জাহাঙ্গীর সিদ্দিকী ঠান্ডু, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুবর্না রাণী সাহা,উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শিবলী নোমানী, ইউপি চেয়ারম্যান আইয়ুব হোসেন মোল্যা, মোদাচ্ছের হোসেন মন্ডল, রাজু আহম্মেদ রনি লস্কর, কাজী আবদুল ওয়াহেদ মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক কাজী এমদাদ প্রমূখ।
আলোচনা শেষে উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে ”পাখি শিকারীকে পুলিশে দিন” লেখা ফেস্টন তুলে দেয়া হয়। এরপর ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে উপজেলা চত্বরে পাখির অভয়ারণ্যে পরিণত এবং পাখিদের নিরাপদ আবাসস্থল সৃষ্টি করতে সকল বড় বড় গাছে মাটির তৈরী ঠিলে বেধে দেয়া হয়।