আনোয়ারা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগী মারা যাওয়ার ঘটনায় তুলকালাম কা- ঘটেছে। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১২টায় জরুরি বিভাগে ওই ঘটনাটি ঘটে। নিখিল গুপ্ত (৭১) নামে ওই রোগীর স্বজনদের অভিযোগ, সময়মত চিকিৎসা না পাওয়ায় তার মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, রোগীর স্বজনদের হামলায় কর্মচারী নজরুল ইসলাম আহত হয়েছেন। ঘটনার পর পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। স্থানীয় এলাকাবাসী ও পুলিশ জানায়, ঘটনার দিন-রাত ১২টায় হাইলধর ইউনিয়নের বাসিন্দা নিখিল দত্তকে (৭১) তার দুই ছেলে ও স্বজনরা জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন। পরে কর্মচারী তাকে নজরুল অক্সিজেন সাপোর্ট দিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক রিপন দত্তকে বিষয়টি জানান। এ সময় তিনি বিশ্রাম রুমে ছিলেন। ঘটনার একপর্যায়ে ডাক্তার আসতে দেরি হওয়ায় রোগীর স্বজনদের সাথে নজরুলের কথা বাগি¦তণ্ডা হয়। পরে ডাক্তার এসে রোগীকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপরেই ডাক্তার ও কর্মচারীর সাথে রোগীর স্বজনদের হাতাহাতি ও মারামারির ঘটনা ঘটে। রোগীর স্বজনদের অভিযোগ, সময়মত চিকিৎসা না পাওয়ায় ডাক্তারের অবহেলার কারণে রোগীর মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অভিযোগ অস্বীকার করে জানায়, হাসপাতালে আনার আগেই রোগীর মৃত্যু হয়েছে। আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু জাহিদ মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন বলেন, নিখিল দত্ত নামের রোগীটি হাসপাতালে আনার আগেই মারা গেছেন। এ সময় স্বজনরা উত্তেজিত হয়ে কর্মচারী নজরুলকে মারধর করেন। এই খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন।
এফএনএস (মোঃ আবদুল ওয়াদুদ; চট্টগ্রাম) :
আনোয়ারা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগী মারা যাওয়ার ঘটনায় তুলকালাম কা- ঘটেছে। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১২টায় জরুরি বিভাগে ওই ঘটনাটি ঘটে। নিখিল গুপ্ত (৭১) নামে ওই রোগীর স্বজনদের অভিযোগ, সময়মত চিকিৎসা না পাওয়ায় তার মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, রোগীর স্বজনদের হামলায় কর্মচারী নজরুল ইসলাম আহত হয়েছেন। ঘটনার পর পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। স্থানীয় এলাকাবাসী ও পুলিশ জানায়, ঘটনার দিন-রাত ১২টায় হাইলধর ইউনিয়নের বাসিন্দা নিখিল দত্তকে (৭১) তার দুই ছেলে ও স্বজনরা জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন। পরে কর্মচারী তাকে নজরুল অক্সিজেন সাপোর্ট দিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক রিপন দত্তকে বিষয়টি জানান। এ সময় তিনি বিশ্রাম রুমে ছিলেন। ঘটনার একপর্যায়ে ডাক্তার আসতে দেরি হওয়ায় রোগীর স্বজনদের সাথে নজরুলের কথা বাগি¦তণ্ডা হয়। পরে ডাক্তার এসে রোগীকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপরেই ডাক্তার ও কর্মচারীর সাথে রোগীর স্বজনদের হাতাহাতি ও মারামারির ঘটনা ঘটে। রোগীর স্বজনদের অভিযোগ, সময়মত চিকিৎসা না পাওয়ায় ডাক্তারের অবহেলার কারণে রোগীর মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অভিযোগ অস্বীকার করে জানায়, হাসপাতালে আনার আগেই রোগীর মৃত্যু হয়েছে। আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু জাহিদ মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন বলেন, নিখিল দত্ত নামের রোগীটি হাসপাতালে আনার আগেই মারা গেছেন। এ সময় স্বজনরা উত্তেজিত হয়ে কর্মচারী নজরুলকে মারধর করেন। এই খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন।