বালু পরিবহনে ব্যবহৃত লাইসেন্স ও নম্বর বিহিন অবৈধ খালি ট্রাক্টর লড়ি’র ঝঞ্জনানিতে অতিষ্ঠ দুর্গাপুরবাসী। এই ট্রাক্টর লড়ি’র উপর নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তা মানছেনা কেউ। এই ট্রাক্টর লড়ি’র শব্দে অতিষ্ঠ দুর্গাপুরবাসী, রাতে পারছেনা কেউ ঘোমাতে দিনের বেলায় পেঁক-কাঁদায় গড়াগড়ি,একদিন একসেট পোষাক পড়লে পরদিন আর সেই পোষাক পরিধানেরর পরিবেশ থাকেনা শীত নিবারণের জুতু পরিধানের কোন সুযোগ নেই,প্লাস্টিকের সেন্ডেল পড়ে হাটছে মানুষ। সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ট্রাক-লড়ি বন্ধ রাখা ভেজা ও ত্রিপাল ছাড়া বালু পরিবহন নিষেধ থাকলেও এই নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে চালক ও মালিকরা,অবাদে পরিবহন করছে বালু। যে ট্রাক্টর দিয়ে খেত-খামারে হালচাষ করার কথা সেগুলি চালানো হচ্ছে রাস্তায় পরিবহন কাজে। ভেজা বালু পরিবহন করায় পানি জমে কাঁদায় পরিনত হচ্ছে রাস্তা। রাস্তাগুলি ভেঙ্গে চুরমার হয়েগেছে অনেক আগেই। বিশেষ করে প্রেসক্লাব মোড় থেকে কালিবাড়ী হয়ে তেরী বাজার ঘাট,কালীবাড়ী থেকে কলেজ গেট,উপজেলা মোড় থেকে হাসপাতাল ও কলেজগেট হয়ে উত্তরদিকে সাজু চেয়ারম্যানের বাড়ী পর্যন্ত পায়ে হেঁটে চলার কোন পরিবেশ নেই রাস্তা গুলির। প্রতিদিন পোষাক বদল করতে হয় শিক্ষার্থীদের। শিক্ষার্থীরা ভয়পায় পাঠশালায় যেতে অনেক শিক্ষার্থী পাঠশালায় যাওয়া বন্ধকরে দিয়েছে। অনেকেই প্রান হাড়িয়েছে এই লড়ি’র নিচে চাপাপড়ে। এ নিয়ে নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা খানম বহুবার মোবাইল কোর্ট পরিচালনার মাধ্যমে জরিমানা আদায় করলেও পরদিন’ই পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে। স্থানীয় অভিজ্ঞমহল মনে করছেন এর একটা স্থায়ী ব্যবস্থা হওয়া দরকার, যেহেতু এগুলি অবৈধ লড়ি এখানে পুলিশ প্রশাসনেরও যতেষ্ট আইনানুগ ভূমিকা থাকা দরকার তারা নিরব কেন ? পুলিশ প্রশাসন,উপজেলা প্রশাসন ও জেলা প্রশাসনের জোড়ালো ভূমিকা নেওয়ার প্রতিনিয়িত দাবী জানিয়ে আসছেন ভূক্তভোগীরা।