বিএনপির সাথে জনগণ না থাকায় আন্দোলন করতে পারছে না। দুর্ণিতীর দায়ে আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত হয়ে তাদের নেতা খালেদা জিয়া জেল খাটছে। এখন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে আছে। দন্ডপ্রাপ্ত আসামি হবার পরও তাকে ব্যাক্তিগত গৃহকর্মি রাখার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। সরকার মানবিক বলে তাকে এ সুযোগ দেওয়া হয়েছে। তার জামিন বিষয়ে আদালতের এখতিয়ার। তিনি জামিন না পেলে সরকারের কিছু করার নেই। খালেদা জিয়ার জামিন নিয়ে তার দলের নেতারা আন্দোলনের ঘোষনা দিলেও জনগন তাদের ডাকে সাড়া দেয়না। জনগণ ন্যায়ের পক্ষে তাই অন্যায় আন্দোলনের আহবানে তাদের সাড়া মেলেনা। বর্তমানে বঙ্গবন্ধ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নত চিকিৎসা সেবা দেবার সুযোগ থাকলেও তিনি তা গ্রহণ করছেন না। এটা তার ব্যাক্তিগত বিষয়। বর্তমানে সরকার দূণিতীর বিষয়ে জিরো টলারেন্স। দেশে পুলিশ বিভাগ নিষ্টার সাথে কাজ করে যাচ্ছে। তারাও এদেশেরই সন্তান। তাদের মধ্যেও ভাল মন্দ থাকতে পারে। পুলিশের মধ্যেও কেউ দূর্ণিতীর সাথে জড়িয়ে গেলে তাদের আমরা ছাড়ছি না। রোববার সকাল সাড়ে এগারটার দিকে মেহেরপুরের ঐতহাসিক মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্টমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল এসব কথা বলেন। এ সময় মেহেরপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ও জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, মেহেরপুরের জেলা প্রশাসক মোঃ আতাউল গনি, পুলিশ সুপার এসএম মুরাদ আলী সহ জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বিকালে স্থানীয় শহীদ সামসুজ্জোহা পার্কে সন্ত্রাস ও মাদক বিরোধি জনসমাবেশে অংশ নেবার কথা রয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর।