রাঙ্গামাটির তবলছড়িস্থ স্বর্ণটিলা এলাকার আইযুব আলীগংদের দায়ের কৃত পিটিশন মামলা ৫১/১৯ এর মিথ্যা, উদ্দেশ্য প্রণোদিত হওয়ায় মোঃ নুরুল ইসলামের জায়গায় নির্মানাধীন ভবনের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে মহামান্য আদালত।
এরই আলোকে রোববার (১ মার্চ) সকাল থেকে মোঃ নুরুল ইসলামের নিজস্ব জায়গায় নির্মিত ভবনের কাজ দীর্ঘ ১১ মাস বন্ধ থাকার কারণে ভবনে ব্যবহৃত জিনিসগুলো নষ্ট হয়ে যাওয়ার নষ্ট জিনিসগুলো ফেলে দিয়ে আবারো নতুন করে কাজ শুরু করেন তিনি।
এব্যপারে মোঃ নুরুল ইসলাম বলেন, গত শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারী) বিজ্ঞ অ্যাডভোকেট কমিশনার রাঙ্গামাটির তবলছড়িস্থ স্বর্ণটিলা এলাকার সরেজমিনে ঘটনা স্থলে উভয় পক্ষের উপস্থিতিতে ও গ্রামের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সম্মুখে আমাদের নির্মাণাধীন ভবনের ক্ষয়ক্ষতি নির্ণয় করেন এবং পরবর্তীতে আমরা গত ২৩/০২/২০২০ইং মাননীয় আদালতে নষ্ট হয়ে যাওয়া পুরানো মালামাল খুলে ফেলে আবারো পুনরায় নতুন মালামাল দিয়ে নতুন করে আমাদের নির্মাণাধীন ভবনের ছাঁদ ঢালাই দেওয়ার জন্য অনুমতি পাওয়ার আবেদন করি। এতে আদালত হ্যাঁ মঞ্জুর করেন এবং আমাদেরকে কাজ করার জন্য অনুমতি প্রদান করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আমি মহামান্য আদালদকে জানিয়ে এবং সবার উপস্থিতিতে ০১/০৩/২০২০ইং আমাদের নির্মাণাধীন ভবনের নষ্ট হয়ে যাওয়া মালামাল খুলে ফেলে নতুন ভাবে মালামাল দিয়ে কাজ শুরু করি।
উল্লেখ্য, রাঙ্গামাটির তবলছড়িস্থ স্বর্ণটিলা এলাকার ৫নং ওয়ার্ড আইযুব আলীগংরা অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মোঃ নুরুল ইসলামসহ ৪জনকে বিবাদী করে মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন উদ্দেশ্য প্রণোদিত দুটি মামলা দায়ের করেন। একটি পিটিশন মামলা ৫১/১৯ এবং অপরটি ৫১/১৯-২০। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আইয়ুব আলীগংদের দায়ের করা মামলা আমলে নিয়ে তাৎক্ষণিক আমাদের নির্মাণাধীন পাকা ভবনের ছাঁদ ঢালাই দেওয়ার সম্পূর্ণ কাজ বন্ধ করে দেয়।