রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি অফিসের সম্মেলন কক্ষে রংপুর বিভাগের ২০২০ সালের জানুয়ারি ও ফ্রেব্রুয়ারি মাসের ‘মাসিক অপরাধ ও আইন-শৃঙ্খলা পর্যালোচনা সভা’ অনুষ্ঠিত হয়। সভায় অত্র রেঞ্জের জানুয়ারি ও ফ্রেব্রুয়ারি মাসের অপরাধ পরিস্থিতি, গ্রেফতারি পরোয়ানা তামিল, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনাসহ আইন-শৃঙ্খলা ও অপরাধ বিষয়ক নিয়ে আলোচনা হয়।
বিভিন্ন স্তরের পুলিশ সদস্যদের মধ্যে জানুয়ারি মাসে শ্রেষ্ঠ সার্কেল হিসেবে কুড়িগ্রাম সার্কেল এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উৎপল কুমার রায়, শ্রেষ্ঠ সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে নীলফামারী সদর থানার এসআই পলাশ কান্তি রায়, শ্রেষ্ঠ ওয়ারেন্ট তামিলকারী কর্মকর্তা হিসেবে দিনাজপুর জেলার কোতোয়ালি থানার এসআই মোঃ নুর আলম, শ্রেষ্ঠ মাদক ও চোরাচালান মালামাল উদ্ধারকারী কর্মকর্তা হিসেবে দিনাজপুর জেলার হাকিমপুর থানার পিএসআই মোঃ মোকারম হোসেন, শ্রেষ্ঠ এএসআই হিসেবে নীলফামারী সদর থানার এএসআই মোঃ মনসুর আলী, শ্রেষ্ঠ ট্রাফিক ইউনিট হিসেবে রংপুর ট্রাফিক ইউনিটের টিআই খান মোঃ মিজানুর ফাহ্মি, শ্রেষ্ঠ থানা হিসেবে দিনাজপুর জেলার হাকিমপুর থানার কর্মকর্তা ইনচার্জ আবদুর রাজ্জাক আকন্দ এবং শ্রেষ্ঠ জেলা হিসেবে রংপুর জেলার পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার সরকার, বিপিএম-বার, পিপিএম পুরষ্কার গ্রহণ করেন। এছাড়াও ক্লুলেস ডাকাতি মামলার রহস্য উদঘাটনের জন্য দিনাজপুর জেলার বিরামপুর সার্কেল এর সহকারি পুলিশ সুপার মিথুন সরকার ও রংপুর জেলার পীরগঞ্জ থানার এসআই মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক, ক্লুলেস খুন মামলার রহস্য উদঘাটনের জন্য গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী থানার এসআই সঞ্জয় কুমার শাহা, মা কর্তৃক শিশু হত্যা মামলা সংক্রান্তে রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার এসআই মোঃ দুলাল হক, মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতারে গুলি বর্ষণ ও অস্ত্র উদ্ধারে সাহসীকতাপূর্ণ কাজের জন্য দিনাজপুর জেলার ডিবি’র কর্মকর্তা ইনচার্জ এটিএম গোলাম রসুল বিশেষ পুরষ্কারে পুরষ্কৃত হন।
ফেব্রুয়ারি মাসে শ্রেষ্ঠ সার্কেল হিসেবে দিনাজপুর জেলার হাকিমপুর সার্কেল এর সহকারি পুলিশ সুপার মোঃ আখিউল ইসলাম, শ্রেষ্ঠ সাব-ইন্সপেক্টর ও শ্রেষ্ঠ ওয়ারেন্ট তামিলকারী কর্মকর্তা হিসেবে দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার এসআই মোঃ হাবিবুর রহমান, শ্রেষ্ঠ মাদক ও চোরাচালান মালামাল উদ্ধারকারী কর্মকর্তা হিসেবে কুড়িগ্রাম জেলার রাজিবপুর থানার এএসআই মোঃ মোখলেছুর রহমান, শ্রেষ্ঠ এএসআই হিসেবে গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ থানার এএসআই মোঃ শওকত আলম সিদ্দিকী, শ্রেষ্ঠ ট্রাফিক ইউনিট হিসেবে কুড়িগ্রাম ট্রাফিক ইউনিটের টিআই মোঃ জাহিদ সরওয়ার, শ্রেষ্ঠ থানা হিসেবে কুড়িগ্রাম জেলার রাজিবপুর থানার কর্মকর্তা ইনচার্জ মোঃ গোলাম মোর্শেদ তালুকদার এবং শ্রেষ্ঠ জেলা হিসেবে কুড়িগ্রাম জেলার পুলিশ সুপার, মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান, বিপিএম পুরষ্কার গ্রহণ করেন। এছাড়াও ক্লুলেস খুন মামলার রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য ঠাকুরগাঁও রাণীশংকৈল থানার থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ খায়রুল আনাম, রংপুর জেলার ডিবি’র এসআই মোঃ শাহ আলম, কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী থানার এসআই মোঃ আক্তার হোসেন বিশেষ পুরষ্কারে পুরষ্কৃত হন।
রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি দেবদাস ভট্টাচার্য্য, বিপিএম মহোদয়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই সভায় রংপুর রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি টি এম মোজাহিদুল ইসলাম বিপিএম, পিপিএম, ঠাকুরগাঁও এর পুলিশ সুপার মোহাঃ মনিরুজ্জামান, পিপিএম, আরআরএফ, রংপুরের কমান্ড্যান্ট (এসপি) মোঃ মেহেদুল করিম, পিপিএম-সেবা, অত্র রেঞ্জ দপ্তরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ এনামুল হক, রংপুরের পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার সরকার, বিপিএম (বার), পিপিএম, দিনাজপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, বিপিএম, পিপিএম-বার, লালমনিরহাটের পুলিশ সুপার আবিদা সুলতানা, বিপিএম, পিপিএম, কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান, বিপিএম, নীলফামারীর পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন, পিপিএম, অত্র রেঞ্জ দপ্তরের পুলিশ সুপার মোঃ আবদুল লতিফ, পঞ্চগড়ের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইউসুফ আলী, পিবিআই, রংপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ আকতার হোসেন, গাইবান্ধার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাহাত গাওহারী, সিআইডি’র সহকারি পুলিশ সুপার মোঃ সারোয়ার কবীর সোহাগ, হাইওয়ের সহকারি পুলিশ সুপার মোঃ জাহিদুর রহমান চৌধুরী এবং অত্র রেঞ্জ দপ্তরের সহকারি পুলিশ সুপার (অপরাধ) এ, বি, এম জাহিদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।