ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ পৌরসভার স্যানিটারী ইন্সপেক্টর মোঃ আলমগীর হোসেন গত ৫ মার্চ ভারতে গিয়েছিলেন। তিনি উপজেলার বেজপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। ভারত থেকে ১৫ মার্চ দেশে এসে স্ত্রীসহ দু’জনই এখন হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন। তার ছেলের চিকিৎসার জন্য গত কারনে আমি ৫ মার্চ ভারত গমন করে এবং ১৫মার্চ দেশে ফিরে আসেন।
বর্তমানে হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে দু,জনই।তারপরও স্থানীয় প্রশাসনের কঠোর নজরদারীতে রয়েছেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা /থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নির্দেশে গ্রাম পুলিশের সদস্যরা প্রতিদিন ৩-৪ বার খোজ খবর নিচ্ছেন এবং জরুরী হিসাবে বাড়ীতে লাল পতাকা টানিয়ে দিয়েছেন।
এছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্থানীয় প্রশাসন/মেয়র/ইউপি চেয়ারম্যান গনের কর্ম কান্ড দেখে সত্যিই অভিভূত। তিনি মনে করেন বিদেশ ফেরত ব্যক্তিরাই শুধু নয় প্রতিটি ব্যক্তিরই উচিৎ করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রনে সঙ্গনিরোধ ভাবে জীবন যাপন করা এবং স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলা।
করোনা প্রতিরোধে সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও নিরলস ভাবে প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন তাদের জন্য জন্য কৃতঞ্জতা জানাই ঝিনাইদহ ৪ আসনের মাননীয় জাতীয় সংসদ সদস্য মোঃআনোয়ারুল আজীম আনার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সূবর্ণা রানী সাহা, মেয়র মোঃ আশরাফুল আলম,কালীগঞ্জ পৌরসভা, সহকারী কমিশনার ভূমী, কালীগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, মোঃ ইলিয়াছ রহমান মিঠু চেয়ারম্যন সুন্দরপুর-দূর্গাপুর ইউপি।