যশোরের কেশবপুরের হাসানপুর গ্রামে পৈর্তৃক সম্পত্তি থেকে গাছ কাটতে গেলে বাঁধা দান ও হুমকীর অভিযোগ এনে কেশবপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন হাসানপুর গ্রামের আবুল হোসেন সরদারের ছেলে মঞ্জুর আলম পলাশ। লিখিত অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেছেন যে, কেশবপুর উপজেলাধীন ৫৯ নম্বর হাসানপুর মৌজার ৪৫৯ খতিয়ানের হাল দাগ ১৪৩ এর ২৪ শতকের মধ্যে ৬ শতক জমি এবং ক্রয়কৃত হালদাগ ১৪৪ এর ১৮ শতক জমিতে মেহগনি গাছ লাগানো আছে। এ গাছ কাটতে গেলে একই গ্রামের মৃত মৃত ওমর আলী সরদারের ছেলে সাঈদ আলম খোকন গাছ কাটতে বাঁধা দেয় এবং গাছ কাটলে জীবণ নাশের হুমকী দিয়ে আসে। এ সময় উপস্থিত মৃত গোলাম মোস্তফা সরদারের ছেলে মনিরুজ্জামান মিলন, আসাদু জ্জামান স্বপন সহ এলাকার লোকজন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। এ ঘটনায় মঞ্জুরুল আলম পলাশ কেশবপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। পলাশ সাংবাদিকদের জানান, সাঈদ আলম খোকন তার আপন চাচাতো ভাই,সে জবর দখল করে হাসানপুর বাজারের ১ শতক জমিতে দোকান ঘর নির্মাণ করে ভাড়াটিয়া বসিয়ে ভাড়া আদায় করছে। তার দ্বিতীয় স্ত্রী জ্যেস্না বেগমকে দিয়ে থানায় গাছ কাঁটার মিথ্যা অভিযোগ এন হয়রানি করছে বলে জানান। এ বিষয়ে সাঈদ আলম খোকন সাংবাদিকদেও জানান, গাছ কাটায় বাঁধা দেয়া হয়েছে। কারণ ওই গাছ আমাদের, থানায় অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জ্যোস্না বেগম আমার দ্বিতীয় স্ত্রী সে অভিযোগ করতে পারে। পলাশ জানান, সাঈদ আলম খোকন আমাতে ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে মিথ্যা অভিযোগ এনে হয়রানি করে চলেছে।