ভোলাহাটে সপ্তাহে ২ থেকে ৩দিন ইউনিয়ন পর্যয়ে গিয়ে দিবে টিসিবি’র পণ্য। মঙ্গলবার (২১ এপ্রিল) উপজেলার রামেশ^র হাই স্কুল মাঠে বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত সরকারী খাদ্য টিসিবি’র পণ্য মেসার্স সুমিত এন্টারপ্রাইজ এর পক্ষে বিক্রয় করা হয়। এ সময় টিসিবি’র কাছে থাকা তেল ৮০টাকা লিটার, চিনি ৫০ টাকা কেজি ও ছোলা ৬০টাকা কেজি দরে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে ক্রয় করতে দেখা গেছে। তবে তাদের কাছে ছিলোনা ডাল, খেজুর ও পিঁয়াজ। গত সোমবারও টিসিবি’র পণ্য একই স্থানে অঘোষিত ভাবে আসলে দ্রুত শেষ হয়ে যায় সকল পণ্য। উপজেলার ভোলাহাট সদর ইউনিয়ন এ সুযোগ একই পেলেও বাঁকী গোহালবাড়ী, দলদলী ও জামবাড়ী ইউনিয়ন রয়েছে বঞ্চিত। ফলে তাদের দাবী ইউনিয়ন ভিত্তিক টিসিবি’র পণ্য চালু করা হোক। করোনা ভাইরাসে দেশ যখন কাঁপছে। ভয়ে আতঙ্কে ঘরমূখি মানুষ। কমেছে আয়ের উৎস। পাওয়ায় যাচ্ছে না প্রয়োজনীয় সরকারী সহায়তা। তখনি কম দামে খাদ্য পণ্য ক্রয়ে মানুষ লম্বা সময় ধরে টিসিবি’র পণ্য ক্রয় করতে লাইনে দাঁড়ীয়ে। তবে টিসিবি’র পণ্য ক্রয় করতে গিয়ে বার বার সর্তক করা সত্তেও মানছে না সামাজিক দূরুত্ব। টিসিবি’র পণ্য বিক্রেতা ডিলার মেসার্স সুমিত এন্টারপ্রাইজের দায়িত্বশীল ব্যক্তির কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আগামীতে তারা পণ্য নিয়ে ভোলাহাট উপজেলার প্রত্যেক ইউনিয়নে সপ্তাহে ২ থেকে ৩দিন যাবেন বলে নিশ্চিত করেন।