মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কদিন আগে বলেছিলেন, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা যেন কৃষকের ধান কেটে ঘরে তুলে দেয়। সে কথা শোনেনি ছাত্রলীগ। বরং তারা ফটোসেশন করে বিদায় নিয়েছে এমন অভিযোগ করেছেন ভূক্তভোগি কৃষকরা। তারা নিজেরাও কাটতে পারেনি, নিতে পারেনি দিন মুজুর এই করোনা নামক অদৃশ্য শত্রুর কারণে। আর এই সুযোগে হাওড় অঞ্চলের সাত জেলায় এখনো ৬৫ ভাগ ধান কাটা বাকি রয়েছে। সরকারের দেওয়া ধান কাটা যন্ত্র হারভেস্টার, রিপার সরবরাহ ও ধান কাটার শ্রমিক ছাড়া ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাকর্মীদের অদক্ষতায় হাজার হাজার মন ধান নষ্ট হচ্ছে ক্ষেতেই। কৃষকের মনে রয়েছে আতঙ্ক। কেননা আবহাওয়া কখন কী করে- তা বলা মুশকিল। যদিও আর ১০ দিনের মধ্যে হাওড়ের ধান কাটা শেষ হবে বলে আশা করছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। তাদের বক্তব্য- এ পর্যন্ত হাওড়ে মাত্র ৩৫ ভাগ ধান কাটা সম্পন্ন হয়েছে। এবার সারাদেশে ৪৭ লাখ ৩৫ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ হয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয় এবার দুই কোটি চার লাখ মেট্রিক টন চালের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। সারাদেশে বোরো ধান কাটার সময় এখনো পুরোপুরি শুরু হয়নি। যারা আগাম বি-আর ২৮ ধান লাগিয়েছেন তারা এখন ধান কাটছেন। তবে সারাদেশে ধান কাটার মৌসুম শুরু হতে এখনো ১০-১৫ দিন সময় লাগবে। সারাদেশ হিসাব করলে মাত্র চার ভাগ ধান কাটা হয়েছে। তবে হাওড়ে আগাম ধান লাগানো হয় বিধায় এ ধান আগাম পাকে। হাওড়বেষ্টিত সাত জেলায় বোরো ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৭ লাখ ৪৫ হাজার মেট্রিক টন, যা মোট লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ২০ ভাগ। হাওড়ের ধান দ্রুত ঘরে তুলতে সরকার কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সিলেট ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ধান কাটতে জরুরি ভিত্তিতে ১৮০ কম্বাইন হারভেস্টার ও ১৩৭ রিপার সরবরাহে বরাদ্দ দিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়; হাওড়ে বর্তমানে ৩৬২ কম্বাইন হারভেস্টার ও এক হাজার ৫৬ রিপার সচল রয়েছে। এছাড়াও ২২০ কম্বাইন হারভেস্টার ও ৪৮৭ রিপার দ্রুত মেরামত করা হচ্ছে বলা হলেও যে কোন সময় আবহাওয়া খারাপ হলে কৃষকের ধান ক্ষেতেই নষ্ট হয়ে যাবে। যে কথা তারা মাথায় রেখে অপেক্ষায় আছে অদক্ষ লীগ নেতাদের। তারা ধান কাটার চেয়ে অপচয় করছেন বেশি সময় ও অর্থ। কেননা, ধান কাটার জন্য সরকারি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ছাত্র-যুবলীগ সহ অন্যান্য অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দের জন্য, তাছাড়া তদারকির জন্য কৃষি অধিদপ্তরের কর্তাদেরও রয়েছে বিশেষ বরাদ্দ। এমন একটা পরিস্থিতিতে আরো দুঃখের খবর হলো- দেশের ব্যাংকগুলোতে কমেছে রেমিট্যান্স, জমার চেয়ে উত্তোলন বেশি। সেই সাথে করোনা পরিস্থিতিতে দেশের ব্যাংকগুলোতে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৬০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। জমা দেয়ার চেয়ে গ্রাহকরা টাকা উত্তোলন করছেন বেশি। অনেকে স্থায়ী সঞ্চয় ভেঙ্গে টাকা উত্তোলন করছেন পারিবারিক ব্যয় নির্বাহের জন্য। করোনার কারণে প্রবাসীরা কোনো কাজ করতে না পারায় প্রায় ৬০ শতাংশ রেমিট্যান্স কমে গেছে। ফলে গ্রাহকরা তাদের সঞ্চয় ভেঙে পারিবারিক ব্যয় নির্বাহ করছেন। তার শাখায় জমার চেয়ে উত্তোলন হচ্ছে বেশি।
সেই সাথে তারাও সোচ্চার হয়েছে, যারা রাজনীতির সাথে সাথে সিন্ডিকেট করে ব্যবসায়-অর্থনীতিতে। করোনার এই দুঃসময়েও বাজারে সক্রিয় সেই সিন্ডিকেটটি। আমরা নতুন প্রজন্মের প্রতিনিধিরা করোনার সুযোগ নেওয়া অসৎ ব্যবসায়ীদের কঠোর নজরদারিতে আনার সুপারিশ মোবাইল কোর্টের কার্যক্রম আরও বাড়ানোর পরামর্শ খুচরা ও পাইকারি বাজারে নিয়মিত অভিযান চালানোর সুপারিশ করা স্বত্বেও অদৃশ্য সাহসের সাথে তারা রাস্তা তৈরি করেছে। করোনার পাশাপাশি পবিত্র রমজানকে কেন্দ্র করে অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। প্রতি বছর এ ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট একই কাজ করে। দেশের দুঃসময়ে করোনার মধ্যে এবারও পাইকারি, আমদানিকারক, আড়ৎদার ও মিল মালিকদের কবজায় রমজানের বাজার। পর্যাপ্ত উৎপাদন, আমদানি, মজুত থাকার পরও রোজার চাহিদাসম্পন্ন পণ্য চাল, ডাল, চিনি, ছোলা, ভোজ্যতেলসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ানো হয়েছে। অবাক করা বিষয় হলো- বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) এক গোপন প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে আসলেও কোন কোন ব্যবসায়ী এ সিন্ডিকেটের সদস্য তাদের নাম ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়নি। প্রতিবেদনটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরে পাঠানো হয়েছে; কিন্তু যাদের কারণে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির পাগলা ঘোড়া চলছে, তাদের নাম না থাকায় আজ যখন দেশের অবস্থা শোচনিয়; ব্যবস্থা নিতে পারছে না স্বয়ং প্রশাসন বলেও গণমাধ্যমে অসহায়ত্ব প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
অথচ বাস্তবতা এই যে, গত ২৬ মার্চ রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজারে প্রতি কেজি মোটা চালের দাম ছিল ৪০ টাকা। সেই চাল বিক্রি হয়েছে ৪৮ টাকায়। এছাড়া ২০ টাকার আলু বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়। ৪৮ টাকার পেঁয়াজ ৭০ টাকায় এবং ১৬০ টাকার আদা কোনো কারণ ছাড়াই ৩০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছে। মধ্যবিত্ত-নিন্মবিত্তদের যখন টানলে ছিড়ে যায় অবস্থা; তখন সিন্ডিকেটের মাধ্যমে জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধির প্রবণতা সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রাকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। প্রতি বছর সরবরাহ থাকার পরও অতিরিক্ত চাহিদার দোহাই দিয়ে অসৎ ব্যবসায়ীরা দাম দাড়িয়ে দেন। এবারও তাই হয়েছে। তবে অনেক সময় সরকারকে বেকায়দায় ফেলার জন্য সরকারবিরোধী একটি চক্র কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে। তাই এসব মজুতদারের পণ্য মজুতের কার্যক্রম কঠোর নজরদারির মধ্যে আনা প্রয়োজন। তা না হলে করোনার মধ্যে জনরোষের সৃষ্টি হতে পারে। ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের পাশাপাশি করোনা পরিস্থিতিতে আতঙ্কে কিছু মানুষের পণ্য মজুত প্রবণতা, পরিবহণ সমস্যা, পরিবহণ শ্রমিক স্বল্পতা, সরবরাহ ঘাটতি, আমদানি বন্ধও কারণ হিসেবে রয়েছে। যতদূর জেনেছি- বেড়েছে খাদ্য-ঔষধবাহি গাড়িতে চাঁদার পরিমাণ।
এই অবস্থায় আমরণ অনশনে নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির চেয়ারম্যান হিসেবে বসেছিলাম। জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে টানা ৩ দিন অনশন করার পরও কোন সমাধানের উদ্যেগ নেয়নি সরকার। বরং কয়েকটি সংস্থার বিশেষ উদ্যেগে সাময়িকভাবে উঠে যেতে হয় আমাদেরকে। আর তাই কলাম লেখার মধ্য দিয়ে এ বিষয়ে অন্তত যেন সমাধানের ব্যবস্থা করা হয়, এজন্য লিখছি- নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের পর্যাপ্ত আমদানি ও সরবরাহ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা। আমদানিকারকদের আমদানিকৃত পণ্যের সঠিক হিসাব তদারকি করা এবং প্রয়োজনে তাদের প্রণোদনা দেওয়া। অবৈধ মজুতদাররা যেন কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করতে না পারে সে ব্যাপারে নজরদারি জোরদার করা। পাইকারি ও খুচরা বাজারে সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা এবং ব্যবস্থা নেওয়া ও মোবাইল কোর্টের কার্যক্রম আরও বৃদ্ধি করার বিশেষ আহবান জানাচ্ছি। তা না হলে কিন্তু তার খেশারত হিসেবে বাংলাদেশের অভূক্ত মানুষদের কান্নাধ্বণি শুনতে হবে। যা আমাদের কারোই কাম্য নয় বিধায়ই দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির রাস্তা বন্ধের যথাযথ পদক্ষেপ নেয়ার আহবান খাদ্যমন্ত্রীর কাছে।
গণমাধ্যম মানে নিরন্তর দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিবেদিত থাকা আলোর মানুষ। সেই সূত্রতায় আমার আরেকটি অনুরোধ হলো- ১. ইকবাল সোবহান চৌধুরী, সম্পাদক, দি ডেইলি অবজারভার ও প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা, ২. মাহফুজ আনাম, সম্পাদক, ডেইলি স্টার
৩. নাঈমুল ইসলাম খান, প্রধান সম্পাদক, দৈনিক আমাদের নতুন সময়, ৪. মতিউর রহমান, সম্পাদক, দৈনিক প্রথম আলো, ৫. সাইফুল আলম, সভাপতি, জাতীয় প্রেস ক্লাব, ৬. আবুল কালাম আজাদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাসস, ৭. হারুন হাবীব, সিনিয়র সাংবাদিক, ৮. মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, ৯. শ্যামল দত্ত, সম্পাদক, দৈনিক ভোরের কাগজ, ১০. নঈম নিজাম, সম্পাদক, দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১১. শামসুর রহমান, প্রধান নির্বাহী এডিটর ইন চিফ, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশন, ১২. মোজাম্মেল বাবু, প্রধান সম্পাদক, একাত্তর টেলিভিশন, ১৩. কথাশিল্পী আনিসুল হক, বরেণ্য সাংবাদিক, ১৪. তৌফিক ইমরোজ খালেদী, প্রধান সম্পাদক, বিডিনিউজ২৪.কম, ১৫. জাফর সোবহান, সম্পাদক, দ্য ঢাকা ট্রিবিউন, ১৬. জুলফিকার রাসেল, সম্পাদক, বাংলাট্রিবিউন.কম, ১৭. মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু, প্রধান সম্পাদক ও সিইও, ডিবিসি নিউজ, ১৮. মোল্লাহ আমজাদ হোসেন, সম্পাদক, এনার্জি এন্ড পাওয়ার, ১৯. সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, প্রধান নির্বাহী ও এডিটর ইন চিফ, জিটিভি, ২০. জাফর ওবায়েদ, মহাপরিচালক, পিআইবি, ২১. জ ই মামুন, হেড অব নিউজ, এটিএন বাংলা, ২২. নাসিমা খান মন্টি, সম্পাদক, দৈনিক আমাদের অর্থনীতি, ২৩. কবি অসীম সাহা, ২৪. মোজাম্মেল হোসেন মঞ্জু, সিনিয়র সাংবাদিক, ২৫. সোহরাব হোসেন, সহযোগী সম্পাদক, প্রথম আলো, ২৬. আনিসুল হক, যুগ্ম সম্পাদক, দৈনিক প্রথম আলো, ২৭. আবু সাঈদ খান, উপ-সম্পাদক, দৈনিক সমকাল, ২৮. বিভুরঞ্জন সরকার, গ্রুপ যুগ্ম সম্পাদক, দৈনিক আমাদের নতুন সময়, ২৯. সাজ্জাদ শরীফ, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক, দৈনিক প্রথম আলো, ৩০. শাহীন রেজা নূর, দৈনিক প্রথম আলো, ৩১. ইনাম আহমেদ, উপ-সম্পাদক, দি ডেইলি স্টার, ৩২. শওকত হোসেন মাসুম, দৈনিক প্রথম আলো, ৩৩. ওমর ফারুক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বিএফইউজে, ৩৪. শাবান মাহমুদ, জেনারেল সেক্রেটারি, বিএফইউজে, ৩৫. কুদ্দুস আফ্রাদ, সভাপতি, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন, ৩৬. সালাম সালেহউদ্দীন, সহকারী সম্পাদক, যায়যায়দিন, ৩৭. মাহবুব কামাল, সহকারী সম্পাদক, যুগান্তর, ৩৮. দিল রওশন সিমু, সিনিয়র সাব এডিটর, যুগান্তর, ৩৯. সৌরভ জাহাঙ্গীর, সিনিয়র সাব এডিটর, দৈনিক ইত্তেফাক, ৪০. প্রণব সাহা-সম্পাদক (ডিবিসি নিউজ), ৪১. প্রভাষ আমিন, হেড অব নিউজ (এটিএন নিউজ), ৪২. জায়েদুল আহসান পিন্টু, সম্পাদক (ডিবিসি নিউজ), ৪৩. মাসুদ কামাল, সিনিয়র নিউজ এডিটর (বাংলা ভিশন), ৪৪. অজয় দাশগুপ্ত, সহযোগী সম্পাদক, সমকাল, ৪৫. সালিম সামাদ, সিনিয়র সাংবাদিক ও বাংলাদেশ প্রতিনিধি, আরএসএফ, ৪৬. জাহিদ হোসেন, স্পেশাল এফেয়ার্স এডিটর, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভি, ৪৭. দুলাল আহমেদ চৌধুরী, নির্বাহী সম্পাদক, দৈনিক জাগরণ, ৪৮. ইকবাল মোহাম্মদ খান, নির্বাহী সম্পাদক, দৈনিক আমাদের অর্থনীতি, ৪৯. আমান-উদ-দৌলা, বিশেষ প্রতিনিধি, দৈনিক আমাদের নতুন সময়, ৫০. মাহবুবুল আলম, উপ-সম্পাদক, দৈনিক আমাদের অর্থনীতি, ৫১. শোয়েব চৌধুরী, এশিয়ান এজ, ৫২. সৈয়দ আশফাকুল হক, চিফ নিউজ এডিটর, ডেইলি স্টার, ৫৩. আমিনুর রশিদ, হেড অব নিউজ, চ্যানেল ৯, ৫৪. সুকান্ত গুপ্ত অলক, নির্বাহী সম্পাদক, দেশ টিভি, ৫৫. নাসিমা সোমা, সভাপতি, বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক সমিতি, ৫৬. মফিজুর রহমান খান বাবু, সম্পাদক, বাংলাদেধের আলো, ৫৭. এ্যাড. নূরনবী পাটোয়ারী, কার্যকরী সভাপতি, অনলাইন প্রেস ইউনিটি প্রমুখকে নিয়ে একটি কমিটি করা হোক ভোক্তাদের অধিকার রক্ষার পাশাপাশি সকল সময় দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে। তাদেরকে কেবল কমিটিতে রাখলেই হবে না, দিতে হবে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘনের সাথে সাথে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিষ্ট্রেটকে নিয়ে যথাথ ব্যবস্থা নেয়ার ক্ষমতাও। আর এভাবেই বাংলাদেশকে করোনাকালের সকল সমস্যা উত্তরণে এগিয়ে যেতে হবে বলে আমি মনে করি...
মোমিন মেহেদী : চেয়ারম্যান, নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবি