বাগেরহাটের চিতলমারীতে করোনার প্রভাবে চিংড়িরেনুর আমদানিতে চাষিদের সাময়িক কিছুটা বিড়ম্বনার শিকার হতে হলেও তা কেটে উঠতে আপ্রাণ চেষ্টা চলছে।
ইতঃপূর্বে উপজেলায় চিংড়ি রেনুর চাহিদার ৪০ থেকে ৪৫ ভাগ রেনু চাষির ঘেরে ছাড়া হয়ে গেছে। শতভাগ সম্পর্কিত হিসাব জুন মাসের মধ্যে জানা যাবে বলে উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রটি জানিয়েছে। চিতলমারী উপজেলায় এবছর (২০২০সাল) ৬ হাজার ৮৯ হেক্টর জমিতে ১৭হাজার ৭৩০টি চিংড়ি ঘেরে রেনু ছাড়ার উপযোগী রয়েছে। যার মোট রেনুর চাহিদা রয়েছে ১৫ কোটি ৩২লাখ।
ওই চাহিদার ৪০ থেকে ৪৫ ভাগ রেনু ইতিপর্বে চাষির ঘেরে অবমুক্ত করা হয়েছে এমনটি নিশ্চিত করেছেন সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সোহেল মোঃ জিল্লুর রহমান রিগান।
তিনি আরো জানান, করোনার প্রভাবে কৃষকের রেনু আমদানিতে বিড়ম্বনার কারণে আগাম রেনু ছাড়তে কিছুটা সমস্যা হলেও বর্তমান প্রশাসন এবং মৎস্য অফিসের সমন্বয়ে রেনু আমদানির ব্যপারে কিছুটা সিথিল। প্রয়োজনে মৎস্যচাষিদের রেনু আনতে দুরে যেতে হলে অফিস থেকে তাদের অনুমতি পত্র প্রদানকরা হবে।এপর্যান্ত ঘেওে ছাড়া কোন চিংড়ি পোনার দুঃসংবাদ পাওয় জায়নি।