রংপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাছিমা জামান ববি ও ইউএনও ইসরাত সাদিয়া সুমীসহ চন্দনপাটের ৯ নং ওয়ার্ডের মন্ডলপাড়া ৬০টি কর্মহীন হয়ে পড়া পরিবারে ১০ কেজি করে চাল এবং ইউনিয়নে লকডাউনে থাকা ৭০ টি পরিবারে ১০ কেজি চাল ও অন্যান্য খাদ্য বিতরণ করা হয়েছে।সদ্যপুস্করনী ইউনিয়নের ৫০০টি পরিবারকে ১০ কেজি করে চাল বিতরণ করেন।
রংপুর উপজেলা পরিষদ এর চেয়ারম্যান নাছিমা জামান ববি এর সাথে কথা বললে তিনি বলেন যে আমরা জননেত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া উপহার মানবিক সহায়তা কার্ড প্রদানের কার্যক্রমের আওতায় প্রেরিত উপকারভোগী পরিবারের যাচাই-বাছাই অন্তে সত্যায়ন সনদ প্রদানের জন্য চন্দন পাটের বাবুপাড়ায় গিয়েছিলাম এবং যাওয়ার উদ্দেশ্যই হলো সঠিক ভাবে যেন উপকারভোগীর কাছে এই কার্ডটি পৌছানো।
এসময় চেয়ারম্যান ও ইউএনও সদর উপজেলার সদ্যপুস্করনী ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের সেন পাড়ার রাস্তা নির্মাণ এর কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
উক্ত কর্মসূচি পরিচালনা করার সময় অন্যান্যের ভিতর ইউপি চেয়ারম্যানগন,আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী সহ অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
মানবতার বন্ধনে রংপুর প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
মানবতার বন্ধনে রংপুর এটি একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। সংগঠনটিরর এক বছর পূর্ণ হলো আজ। গেল বছরের এ দিবসে মানবতার বন্ধনে রংপুর সংগঠনের আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু হয়। সংগঠনের অস্থায়ী কার্যালয় কাচারি বাজার, সিটি করপোরেশন রংপুর।
এ সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান উপদেষ্টা মোহাঃ আবদুল আলীম মাহমুদ বিপিএম পুলিশ কমিশনার আরপিএমপি রংপুর। তেইশ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরী কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোহাম্মদ জমির উদ্দিন সহকারী পুলিশ কমিশনার আরপিএমপি রংপুর এবং সেক্রেটারী আবদুল মজিদ খোকন সভাপতি বাংলাদেশ হোটেল ও রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি রংপুর মানবতার বন্ধনে রংপুর সংগঠনটি রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ, কমিউনিটি পুলিশিং এবং রংপুর হোটেল ও রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত।
৮ মে ২০১৯ দ্বিতীয় রমজানে এ সংগঠনের আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ ঘটে। উল্লিখিত দিবসে রংপুর শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত জেলা কমিউনিটি সেন্টারের হল রুমে মানবতার বন্ধনে রংপুর সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা মোহাঃ আবদুল আলীম মাহমুদ বিপিএম পুলিশ কমিশনার আরপিএমপি রংপুর সভাপতিত্বে ী বাংলাদেশ সরকারের বানিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি এমপি মানবতার বন্ধনে রংপুর সংগঠনটির আনুষ্ঠানিক শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন। এ সময় রংপুর বিভাগীয় কমিশনার, মেয়র সিটি করপোরেশন রংপুর, ডিআইজি রংপুর, সিও ্র্যব রংপুর, ডিসি রংপুর, এসপি রংপুর, মহানগর ও জেলা পর্যায়ের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, মহানগর ও জেলা পর্যাযয়ের চেম্বারের সদস্যবৃন্দ, ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিবৃন্দ, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার নেতৃবৃন্দসহ মেট্রোপলিটন পুলিশের সকল স্তরের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী প্রধান অতিথিসহ উপস্থিত সম্মানিত অতিথিবৃন্দ অনুষ্ঠান শেষে শতাধিক এতিম শিশুদের নিয়ে মানবতার বন্ধনে রংপুর কর্তৃক আয়োজিত ইফতার মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন। সংগঠনের প্রতিষ্ঠালগ্নে মানবতার বন্ধনে রংপুর সংগঠনের পনের সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরী কমিটির প্রথম সভাপতি মোহাম্মদ জমির উদ্দিন সহকারী পুলিশ কমিশনার আরপিএমপি রংপুর ও সেক্রেটারি সুসান্ত ভৌমিকসহ কার্যকরী কমিটির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ হলরুমে উপস্থিত থেকে জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সমূদয় কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করেন। উল্লেখ্য পরবর্তীতে সময়ের চাহিদার প্রেক্ষিতে এবং সাংগঠনিক কার্যক্রমে গতিশীলতা আনয়নের লক্ষ্যে সাধারণ সভার মাধ্যমে পনের সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরী কমিটির পরিধি বৃদ্ধি করে তেইশ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়। পূনঃগঠিত তেইশ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরী কমিটিতে মোহাম্মদ জমির উদ্দিন সহকারী পুলিশ কমিশনার কোতোয়ালি জোন আরপিএমপি রংপুরকে পুনঃরায় সভাপতির এবং সেক্রেটারী সুসান্ত ভৌমিককে এ কমিটিতে সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে রেখে আবদুল মজিদ খোকন সভাপতি বাংলাদেশ হোটেল ও রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি রংপুরকে সর্বসম্মতিক্রমে সাধারণ সম্পাদক এর দাযয়িত্ব দেয়া হয়।
এর আগে পুলিশ কমিশনার আরপিএমপি রংপুর পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা মোতাবেক আমি প্রায় তিন মাস যাবৎ বাংলাদেশ হোটেল ও রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি রংপুরের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ সাধারণ সদস্যদের সাথে উল্লিখিত সংগঠনের গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে দিনে রাতে আরপিএমপি রংপুর কোতোয়ালি জোন কার্যালয়সহ বিভিন্ন হোটেল ও রেস্তোরাঁয় দফায় দফায় বসে বিস্তারিত আলাপ আলোচনা ও বিচার বিশ্লেষণ করি। সর্বশেষ মাননীয় পুলিশ কমিশনার আরপিএমপি রংপুর মহোদয়ের সাথে কমিউনিটি পুলিশিং এবং বাংলাদেশ হোটেল ও রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি রংপুরের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক/সাধারণ সদস্যদের সঙ্গে অনাগত সংগঠনের বিষয়ে পূঙ্খানুপুঙ্খভাবে আলোচনা পর্যালোচনা অন্তে আলোচ্য মানবতার বন্ধনে রংপুর নামক সংগঠন গঠনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সে সময় কমিউনিটি পুলিশিং এর সেক্রেটারি সুসান্ত ভৌমিকসহ হোটেল ও রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি রংপুরের সভাপতি জনাব আবদুল মজিদ খোকন এবং সাধারণ সম্পাদক জনাব আবদুল হামিদ মানবতার বন্ধনে রংপুর সংগঠনটি গঠনে অগ্রনী ভূমিকা রাখেন।
বিগত এক বছর যাবৎ আমি মানবতার বন্ধনে রংপুর সংগঠনের সভাপতি হিসেবে সাধারণ সম্পাদকসহ অপরাপর সদস্যবৃন্দকে নিয়ে হোটেল ব্যবসায়ীদের সরবরাহকৃত খাবার বিভিন্ন এতিমখানা, মাদ্রাসা, রেলওয়ে স্টেশন, হাসপাতাল প্রাঙ্গনসহ বস্তি এলাকায় সমাজের পিছিয়ে পড়া অসহায় দরিদ্র মানুষের মাঝে বিতরণ করে এসেছি। এছাড়াও আমরা পুলিশ কমিশনার মহোদয়ের উদ্যোগে মেট্রোপলিটন এলাকায় দরিদ্র মানুষের মাঝে ফ্রি চিকিৎসা সেবা,শীত নিবারণের জন্য শীতবস্ত্র বিতরণ, পরিবেশ দূষণ রক্ষায় গাছের চারা বিতরণ ও বস্তি এলাকায় বসবাসরত জনগণের জন্য বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের লক্ষ্যে টিউব ওয়েল বিতরণ প্রভৃতি কার্যক্রম পরিচালনা করে এসেছি। উল্লেখ্য মানব সেবার মহান ব্রতকে সামনে রেখে এবং সর্বোপরি মহান সৃষ্টি কর্তার সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে আমি এসি কোতোয়ালি জোন আরপিএমপি রংপুর এর সরকারি দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি অবসর/বিশ্রামের সময়ে অতিরিক্ত শ্রম হিসেবে নিজেকে মানবতার বন্ধনে রংপুর স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কার্যক্রমে আত্মনিয়োগ করি।
আমি মানবতার বন্ধনে রংপুর সংগঠনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে মানবতার বন্ধনে রংপুর এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়ের নির্দেশনা মোতাবেক সংগঠনটিকে আইনানুগভাবে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়ার লক্ষ্যে প্রায় এক মাস সময় ধরে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী দলিল স্বরূপ সংগঠনের গঠণতন্ত্র প্রস্তুত পূর্বক প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ সমাজসেবা কার্যালয় রংপুরে রেজিস্ট্রেশন করার নিমিত্তে আবেদনপত্র জমা প্রদান করি। অতঃপর সমাজসেবা অধিদফতর সংগঠনের দাখিলকৃত কাগজপত্রাদি পর্যালোচনাসহ অনুসন্ধানঅন্তে সংগঠনটিকে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় হতে নিবন্ধন সনদপত্র প্রদান করে। সংগঠনের নিবন্ধন নম্বর রং/সিটি/১২১৪/২০২০ তারিখ ১৮/০২/২০২০। রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্তি সাপেক্ষে মানবতার বন্ধনে রংপুর সংগঠনটি মানব সেবার সংগঠন হিসেবে স্হায়ী রূপ লাভ করেছে। সংগঠণের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান উপদেষ্টা ইতোমধ্যে সংগঠনটির অনুকূলে দুটি অটোরিকশা প্রদান করেছেন। কমিশনার মহোদয়ের উদ্যোগে বেশ কিছু অর্থ ইতোমধ্যে অনুদান হিসেবে সংগঠনের তহবিলে জমা হয়েছে। এ সংগঠনের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হলো, মানবতার বন্ধনে রংপুর সংগঠনটি রংপুর মহানগর এলাকায় বসবাসরত সাধারণ জনগণসহ আপাময় জনগোষ্ঠীর মাঝে সুনাম অর্জনসহ গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেছে। একই সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার মাধ্যমে সংগঠনটি ব্যাপকভাবে প্রচার ও প্রচারনা লাভ করেছে।
বেশ কিছুদিন ধরে সারা পৃথিবীর ন্যায় বাংলাদেশেও প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস সংক্রমণের প্রাদূর্ভাব দেখা দেয়ায় রংপুর মেট্রোপলিটন এলাকার সব ধরনের হোটেল ও রেস্টুরেন্ট বন্ধ থাকার কারণে মানবতার বন্ধনে রংপুর সংগঠনটির খাবার বিতরণ কার্যক্রম কিছুটা থেমে গেলেও করোনা ভাইরাস সংক্রমণ সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়াতে পুলিশ কমিশনার মহোদয়ের উদ্যোগে মানবতার বন্ধনে রংপুর সংগঠনটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক অন্যান্য সদস্যদের সমন্বয়ে রংপুর মেট্রোপলিটন এলাকার সাধারণ জনগণের কাছে লিফলেট ও মাস্ক বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনাসহ নানাবিধ কার্যক্রম চলমান রেখেছে এবং বিগত রমজান মাসের ধারাবাহিকতায় চলতি রমজান মাসেও মানবতার বন্ধনে রংপুর সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক অন্যান্য সদস্যবৃন্দকে নিয়ে সাম্প্রতিক প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস
সংক্রমণের ঝুঁকি উপেক্ষা করে প্রতিনিয়ত স্পাহানি টি লিঃ এবং ন্যাম গ্রুপ এর সরবরাহকৃত ইফতারি সংগ্রহ পূর্বক রংপুর মেট্রোপলিটন এলাকায় বসবাসরত কর্মহীন দরিদ্র ও অসহায় রোজাদার মানুষের মাঝে বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে।
এ মূহুর্তে বছর পূর্তি উপলক্ষে সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান উপদেষ্টা জনাব মোহাঃ আবদুল আলীম মাহমুদ বিপিএম পুলিশ কমিশনার আরপিএমপি রংপুর মহোদয়কে কৃতজ্ঞচিত্ত্বে সন্মান ও স্মরণ করতে চাই। কারণ স্যারের দেয়া উৎসাহ, সার্বক্ষণিক দিকনির্দেশনা প্রদান, আর্থিক ও মানসিকভাবে সহযোগিতা সর্বোপরি যে কোন ধরনের সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে স্বশরীরে উপস্থিতি ও দ্রুত পরামর্শ দান সংগঠনের প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রমকে করেছে গতিশীল ও মজবুত এবং টেকসই ও শক্তিশালী। অপরদিকে যে সকল সদস্য সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত থেকে মানবতার বন্ধনে রংপুর এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন তার মধ্যে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক জনাব আবদুল মজিদ খোকন, সহকারী সাধারণ সম্পাদক জনাব মোঃ আবদুল কাদের দিদার, সাংগঠনিক সম্পাদক জনাব মোঃ শাহিদ আক্তার সোহেল, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোমিনুল ইসলাম রিপন ও কার্যকরী সদস্য জনাব মোঃ হাবিবুর রহমান সরকার প্রমূখ উল্লেখযোগ্য। তাদের নিঃস্বার্থভাবে দেয়া স্বেচ্ছাশ্রমকে সম্মান জানাচ্ছি।
এছাড়া সংগঠনের প্রতিষ্ঠালগ্ন হতে এ পর্যন্ত হোটেল ও রেস্টুরেন্ট মালিক সমিতির সদস্যবৃন্দসহ যে সকল দানশীল ব্যক্তি বিভিন্নভাবে মানবতার বন্ধনে রংপুরকে সাহায্য সহযোগিতা করে এসেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। মানবতার বন্ধনে রংপুর সংগঠন কর্তৃক পরিচালিত কার্যক্রম সম্পর্কে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া তাদের লেখনী এবং প্রচারণার মাধ্যমে জনসম্মুখে তুলে ধরায় সংশ্লিষ্ট সকলকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দনসহ ধন্যবাদ।
সামনের দিনগুলোতে "মানবতার বন্ধনে রংপুর" সংগঠনটি মাথা উঁচু করে স্বচ্ছতার সাথে মানব সেবায় এগিয়ে যাবে স্বমহিমায় এ কামনা করছি।
সবাই ঘরে থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন।
আল্লাহ হাফেজ।