লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলা ও পৌর শহরে কোথায়ও স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে। করোনা ভয়াবহ রুপ ধারন করায় প্রশাসন ১৬জুন থেকে পৌর শহরকে রেড জোন,উপজেলার ৭টি ইউনিয়নকে ইয়োলো এবং ৩টি ইউনিয়নকে ব্লু জোন ঘোষনা দিয়ে লকডাউন প্রঞ্চাপন জারী করে।এতে পৌর শহরে ঔষধের দোকান খোলা থাকা ছাড়া সকল কিছু বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা প্রশাসনের চোখ ফাকিঁ দিয়ে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। স্থানীয় যাত্রী বাহী যান-বাহন( অটো-রিক্সা,সিএনজি,প্রাইভেট কার) চলাচলেরর পাশাপাশি লক্ষ্মীপুর,রায়পুর,রামগতির দুরপাল্লার বাস যাত্রী নিয়ে আসা-যাওয়া করছে। ইউনিয়নের হাট-বাজারগুলোতে মানুষের উপড়ে পড়া ভীড় চোখে পড়ার মতো। শনিবার দুপুওে পুলিশ ও গ্রাম আনসান পৌর বাইপাস সড়কে দূর পাল্লার কয়েকটি বাস আটক করে ফেরত পাঠাতে গেলে যাত্রীরা উৎশৃংখল আচরণ করে। এ ব্যাপারে ট্রাপিক টিআই মামুনুর রশিদ বলেন,রায়পুর,রামগতি ও লক্ষ্মীপুর সদড় উপজেলাতে রেড জোন থাকার পরও যাত্রী নিয়ে বাস রামগঞ্জে পৌছে কার ইশারা? রামগঞ্জ উপজেলার থেকে দূর পাল্লার কোন যান-বাহন ছাড়ছে না। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুনতাসীর জাহান বলেন,মানুষ প্রতিনিয়ত ট্রমি আর ডরিমন খেলা করছে। ভ্রাম্যমান অভিযান রাস্তা নামনে সব ঠিক। তবে মানুষ যতোক্ষন নিজেকের সুরক্ষার কথা নিজেরা ছিন্তা করবে না,ততোদিন প্রশাসনের সকল প্রকার শ্রম ব্যর্থ হবে।