কিশোরগঞ্জের হাওর অধ্যুষিত উপজেলার নাম বাজিতপুর। এই উপজেলার ৩ টি ইউনিয়ন ঘোড়াউত্রা নদীর তীরে জেলে সমাজ সহ প্রায় ৬-৭ হাজার গ্রামবাসি জিবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করে আসছে শত বছর ধরে। নদী এপাড় গড়ে,ওপাড় ভাঙ্গে এই তো নদীর খেলা। জীবন সংগ্রামে বাজি রেখে নদীর পাড়ের মানুষ ঘোড়াউত্রা করাল ¯্রােতে কয়েকশ বাড়ি কয়েক বছর ধরে ভেঙ্গে যাচ্ছে। তারা এখন বর্ষাকালে ও শুকনো মওসুমে ও নদী ভাঙ্গনে কবলিত হয়ে থাকে। মঙ্গলবার সরেজমিন গেলে নদী ভাঙ্গন কবলিত শতশত গ্রামবাসি এই প্রতিবেদককে জানান, আমড়া তো এহন করোনা ভাইরাসে কোনু কাজ নাই, আর ঘোড়াউত্রা নদীর ভাঙ্গনে আমড়া এহন ভিটেমাটি হারা হয়ে পড়েছি। আমাদের কে চেয়ারম্যান,মেম্বার ও সংসদ সদস্য ও দেখেনা। আমড়া কিভাবে জীবন যাপন করতাছি। এই নদী ভাঙ্গন কবলিত ইউনিয়ন গুলো হলো দিঘীরপাড়, মাইছচর ও হুমাইপুর ইউনিয়ন। এ বিষয়ে বাজিতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীপ্তিময়ী জামান জানান, এ ৩ টি ইউনিয়ন কে সরকারি ভাবে যথেষ্ট সহযোগিতা করা হচ্ছে।