এটা কোন বিরোধী দলীয় রাজণৈতিক কর্মসূচি নয়, নয় সরকার দলীয় রাজনৈতিক কর্মসূচী। হিজলার মাটি রক্ষায় শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন কর্মসূচী। শুধুই প্রধানমন্ত্রী দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা। যা ভুন্ডুল করে দিয়েছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ১৪৪ ধারা জারির ধোয়াশা দিয়ে। র্যাব পুলিশসহ বিপুল সংক্ষক আইন শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়ন নয়কি ১৪৪ ধারা ? কোন পরিস্থিতি সৃষ্টিতে এত আইন শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে এমন প্রশ্ন এখন জনমতে। একটা নজীর বিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপন হয়েছে হিজলায়। হিজলার ৪টি মৌজা কেটে মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার সাথে অন্তর্ভূক্তির প্রতিবাদ ও মেঘনা নদী ভাঙ্গন কবল থেকে হিজলা রক্ষার দাবিতে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণে উপজেলা চত্বরে মানববন্ধন কর্মসূচি আহবান করে এ দাবি উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি সুলতান মাহমুদ টিপুর। অপর দিকে স্থানীয় সংসদ পংকজ নাথ সমর্থিত উপজেলা চেয়ারম্যান বেলায়েত হোসেন ঢালী উপজেলা চত্বর থেকে মাত্র ১৫০ গজের মধ্যে বঙ্গবন্ধু ম্যূড়াল চত্বরে একই তারিখ ও সময়ে একই দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচীর আহবান করে। ১৪৪ ধারা জারি করা হয়নি, দাবি করে সদ্য যোগদানকারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বকুল চন্দ্র কবিরাজ বলেন দু’টি গ্রুপ একই তারিখ ও সময়ে একই দাবিতে ১৫০ গজের মধ্যে মানববন্ধনের কর্মসূচি দেওয়ায় আইন শৃঙ্খলার অবনতিসহ বর্তমান করনা পরিস্থিতি বিবেচনা করে গণজমায়েত ঠেকাতে, র্যাব-পুলিশশের বিপুল সংখ্যক সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শরীফ মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন এর নেতৃত্বে উপজেলার প্রবেশদ্বার, প্রতিটি মোড়সহ প্রায় এক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ছিল দৃষ্টি পরার মত।