কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার সরারচর বিদ্যুৎ নির্বাহী প্রকোশলী অফিসের মাধ্যমে অত্র উপজেলার ২০ হাজার থেকে ২৫ হাজার বিদ্যুৎ গ্রাহক গত কয়েকদিন ধরে বিদ্যুৎ লোডশেডিং এর আওতায় পড়ে গেছে। এছাড়া গত ২ (দুই) মাস ধরে প্রতিটি গ্রাহকের বিদ্যুৎ এর মিটারের সঙ্গে অসঙ্গতি রেখে প্রতিটি গ্রাহক ভৌতিক বিল দিতে বাধ্য হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। অথচ বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের একটি আদেশ জারি আছে কোনো বিদ্যুৎ গ্রাহকের নিকট থেকে জরিমানা বিহীন বিদ্যুৎ বিল নেওয়ার বিধান করে দিয়েছেন ৩১ শে জুলাই পর্যন্ত। অথচ স্থানীয় বিদ্যুৎ অফিসের লোক জন গ্রাহকদের মিটার না দেখে অফিসে বসে মনঘড়া বিদ্যুৎ বিল বিতরণ করছেন বলে এলাকায় অভিযোগ রয়েছে। গ্রাহকরা এঅফিসে গেলে নানা ধরনের অযুহাত তুলে গ্রাহকদের ফিরিয়ে দিচ্ছেন এবিভাগটি। বাজিতপুর সরারচর নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ সালাহ উদ্দিন খান বলেন, সরকারি আদেশ জারি মতে গ্রাহকদের বিদ্যুৎ বিল বিতরণ করছেন বলে উল্লেখ করেন।