বগুড়ায় নতুন করে আরও ৮৪ জনের দেহে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজার ৩১১ জনে দাঁড়াল। একই সময়ে জেলায় নতুন করে আরও দুইজন মারা গেছেন। এ নিয়ে জেলায় মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৫ জনে।
বুধবার সকালে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের পক্ষ থেকে ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, ২১ জুলাই বগুড়ায় পরীক্ষা করা ৩৩০টি নমুনা পরীক্ষার ফলাফল এসেছে। এতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৬৪ জন, নারী ১৬ জন এবং বাকি ৪ জন শিশু।
নতুন আক্রান্ত ৮৪ জনের বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে ১৮ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ৪২ জন, ৪১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ২৮ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে ৬ জন এবং বাকি ৪ জনের বয়স ৭০ বছরের ওপরে।
গত ১ এপ্রিল বগুড়ায় প্রথম একজনের দেহে করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ে। সেই থেকে ২১ জুলাই পর্যন্ত জেলায় মোট নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ২৫ হাজার ২২টি। এর মধ্যে ২৩ হাজার ২৯টির ফলাফল এসেছে।
বগুড়ায় নতুন করে আরও ৮৪ জনের দেহে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজার ৩১১ জনে দাঁড়াল। একই সময়ে জেলায় নতুন করে আরও দুইজন মারা গেছেন। এ নিয়ে জেলায় মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৫ জনে।
বুধবার সকালে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের পক্ষ থেকে ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, ২১ জুলাই বগুড়ায় পরীক্ষা করা ৩৩০টি নমুনা পরীক্ষার ফলাফল এসেছে। এতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৬৪ জন, নারী ১৬ জন এবং বাকি ৪ জন শিশু।
নতুন আক্রান্ত ৮৪ জনের বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে ১৮ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ৪২ জন, ৪১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ২৮ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে ৬ জন এবং বাকি ৪ জনের বয়স ৭০ বছরের ওপরে।
গত ১ এপ্রিল বগুড়ায় প্রথম একজনের দেহে করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ে। সেই থেকে ২১ জুলাই পর্যন্ত জেলায় মোট নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ২৫ হাজার ২২টি। এর মধ্যে ২৩ হাজার ২৯টির ফলাফল এসেছে।
তিনি জানান, ২১ জুলাই বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের (শজিমেক) পিসিআর ল্যাবে পরীক্ষা করা ২৮২টি নমুনায় ৬৪ জনের পজিটিভ এসেছে। বেসরকারি টিএমএসএস মেডিকেল কলেজের (টিএমসি) পিসিআর ল্যাবে বগুড়ার ৪৮টি নমুনার মধ্যে পজিটিভ এসেছে ২০টি।
নতুন আক্রান্ত ৮৪ জনের মধ্যে সদর ৬০ জন, শিবগঞ্জে ৫ জন, শেরপুরে ৫ জন, দুপচাঁচিয়ায় ৪ জন, আদমদীঘি ৪ জন, নন্দীগ্রামে ২ জন, শাজাহানপুর ২ জন, সারিয়াকান্দি ও গাবতলী একজন করে রয়েছেন।
ডা. ফারজানুল ইসলাম আরও জানান, নতুন করে আক্রান্ত ৮৪ জনের তেমন কোনো উপসর্গ না থাকায় তাদেরকে নিজ বাড়িতেই আইসোলেশনে থেকে চিকিৎসা নিতে বলা হয়েছে। তবে যদি প্রয়োজন হয় তাহলে আক্রান্তদের হাসপাতালে যোগাযোগ করারও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।