ভৈরবে অপহরণরে ২৫ দনি পর এক কশিোরীকে উদ্ধার করছেে পুলশি। একই সাথে অপহরণরে মূলহোতা ও মামলার প্রধান আসামী সাগর ময়িাকে আটক করছেে পুলশি। মঙ্গলবার রাতে সুনামগঞ্জরে তাহরিপুর উপজলোর বাদাঘাট থকেে কশিোরীকে উদ্ধারসহ সাগরকে আটক করা হয়।
পুলশি জানায়, গলে ২৭ জুন সকালে উপজলোর আগানগর ইউনয়িনরে নবীপুর গ্রামরে আবু বকর সদ্দিকিরে স্কুল পড়ুয়া কশিোরী ময়েকেে একই ইউনয়িনরে রাধানগর গ্রামরে মো.সুরুজ ময়িার ছলেে সাগর অপহরণ কর। পরে ঘটনার ৫ দনি পর র্অথাৎ গলে ২ জুলাই কশিোরীর বাবা বাদী হয়ে সাগরকে প্রধান আসামী করে ৫ জনরে বরিুদ্ধে থানায় একটি মামলা দায়রে করনে।
এই মামলার তদন্ত র্কমর্কতা হসিবেে থানার উপ-পরর্দিশক জাহাঙ্গীর আলমকে দায়ত্বি দয়ো হয়। অপহরণরে ২৫ দনি পর তথ্য ও প্রযুক্তরি মাধ্যমে সুনামগঞ্জরে তাহরিপুর উপজলোর বাদাঘাট থকেে অপহৃত কশিোরীকে উদ্ধার করা হয়। একই সাথে অপহরণরে মূলহোতা সাগরকওে আটক করে পুলশি।
মামলার তদন্ত র্কমর্কতা ভরৈব থানার উপ-পরর্দিশক জাহাঙ্গীর আলম জানান, সাগররে স্বজনদরে সাথে কশিোরীর বাবার বাড়রি সীমানা নয়িে দ্বন্ধ ছলি। পরে এই ঘটনার সুত্র ধরে কশিোরী ময়েকেে অপহরণ করে সাগর। অপহরণরে পরে তারা ময়েটেকিে সুনামগঞ্জরে তাহরিপুর উপজলোর বাদাঘাট এলাকায় নয়িে একটি ঘরে আটকে রাখ।ে পরে সাগররে মোবাইল ফোনরে কল লস্টিরে সূত্র ধরে অপহৃত কশিোরীকে উদ্ধার করা হয়। একই সাথে মামলার প্রধান আসামী সাগরকে আটক করতে সক্ষম হয় পুলশি।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ভরৈব থানার ওসি মোহাম্মদ শাহীন জানান, আটক হওয়া মামলার প্রধান আসামী সাগরকে আদালতরে মাধ্যমে কশিোরগঞ্জ কারাগারে পাঠানো হয়ছে। আর উদ্ধার হওয়া কশিোরকে আদালতরে মাধ্যমে তার বাবার কাছে বুঝয়িে দয়ো হয়ছে।