কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার হাওর অধ্যুষিত এলাকা বলে খ্যাত হুমাইপুর, মাইজচর ও দিঘীরপাড়ের একটি অংশ গত কয়েক দিন ধরে ঘোড়াউত্রা নদীর পানি বেড়ে যাওয়ার কারণে নদীবেষ্ঠিত গ্রামের লোকজন নদীভাঙ্গণের কবলে ও এসব এলাকার অনেক বাড়ীঘর পানিতে তলিয়ে গেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। তারা এখন একদিকে খাবারের আশায় খেয়ে-না খেয়ে দিনাতিপাত করছেন। অন্যদিকে নিকলী উপজেলার ধনু ও ঘোড়াউত্রা নদীবেষ্ঠিত সিংপুর, ভাটিবড়াটিয়া, ছাতিরচর, দামপাড়ার একটি অংশের কয়েক শত বাড়ী পানিতে তলিয়ে গেছে। সোমবার সকালে সরেজমিন গেলে বন্যা কবলিত বাসিন্দাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, তারা এখন বন্যায় বাড়ীঘর পানিতে তলিয়ে যাওয়ার কারণে বিভিন্ন আত্মীয়-স্বজনের বাড়ীতে খুব কষ্টের মধ্যে দিন যাপন করছেন। এ খবর পাওয়ার পর নিকলী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এ. এম. রুহুল কুদ্দুছ ভূইয়া জনি, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সামছুদ্দিন মুন্না, নিকলীর পিআইও মোঃ রেজাউল হক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ৩ শত পরিবারের মধ্যে খাদ্য বিতরণ করেন।