মাক্স ছাড়া কারো কাছে পন্য বিক্রয় করা যাবে না। ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়কেই বাধ্যতামুলক মাক্্র পরতে হবে। এয়াড়া বড় বড় শপিংমল ও মার্কেটের প্রবেশ মুখে হাত ধোয়া ও টেম্পারচার মেশিন ব্যাবহার করতে হবে। শুধুমাত্র ঔষধের দোকান ব্যাতিত সকল প্রকার ব্যাবসা প্রতিষ্টান সকাল থেকে বিকাল ৫ টা পর্ষন্ত খোলা রাখা যাবে। বৃহস্পতিবার কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদে করোনা প্রতিরোধ কমিটির সভাতে ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজিম আনারের উপস্থিতিতে ওই সিদ্ধান্ত ঘোষনা করেছে উপজেলা প্রশাসন। সভাতে জনপ্রতিনিধি, সরকারী কর্মকর্তা, গনমাদ্যম কর্মী ও ব্যাবসায়ী সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
কালীগঞ্জ উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সূবর্ণা রানী সাহার সভাপতিত্বে সভাতে এমপি আনার বলেন, মহামারী করোনার প্রকোপ এখনো কমেনি। এর হাত থেকে রেহায় পেতে আমাদেরকে আরো বেশি সচেতন হতে হবে। তাই তিনি ব্যাবসায়ীক নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে বলেন, দোকান পাট চালু রাখতে হলে অবশ্যই ক্রেতা বিক্রেতার মুখে মাক্্র থাকতে হবে। নইলে প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিতে বাধ্য হবে।
সভাতে আরো উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা ভাইচ চেয়ারম্যন শিবলী নোমানী, মহিলা ভাইচ চেয়ারম্যান শাহানাজ পারভীন, কালীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি জামির হোসেন, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা তরুন কুমার, প্রকল্প কর্মকর্তা মাসুম বিল্লাহ, খাদ্য কর্মকর্তা তাজ উদ্দিন, স্বাস্থ্য বিভাগের ডাক্তার সুলতান আহম্মেদ, সরকারী ভ’ষন স্কুলের প্রধান শিক্ষক মকবুল হোসেন তোতা, কালীগঞ্জ থানার এস আই আশিকুর রহমান, কালীগঞ্জ বাজার ব্যাবসায়ী সমিতির সভাপতি ফরিদ উদ্দিন, সম্পাদক মনিরুল ইসলাম, কাচামাল ব্যাবসায়ী সমিতির সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, সম্পাদক জিল্লুর রহমান সর্দ্দার, কাপড় ব্যাবসায়ী সমিতির স্বপন মিয়া ও আশাদুল ইসলাম সহ শহরের অন্নান্য ব্যাবসায়ী সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন। সভাতে আরো সিদ্ধান্ত হয় যে, নির্দ্দেশনা অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনে প্রশাসন মোবাইল কোর্টে জরিমানা ও থানা পুলিশ কর্তৃক আইনানুগ ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে।