আত্রাই-রাণীনগর উপজেলা নিয়ে গঠিত নওগাঁ ৬ আসনের উপনির্বাচনে মনোনয়ন প্রত্যাশী ৩৪জন। প্রয়াত সাংসদ ইসরাফিল আলমের অকাল মৃত্যুতে এ আসন টি শূণ্য হয়। ইসরাফিলের মৃত্যুর পর তাঁর স্ত্রী সুলতানা পারভীনসহ মনোনয়ন যুদ্ধে নেমেছেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শাহীন মনোয়ারা হক,আত্রাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদ ইসলাম বিপ্লব, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট ওমর ফারুক সুমন, জেলা যুবলীগের সভাপতি ও নওগাঁ জেলা অ্যাডভোকেট বার এসোসিয়েশন এর সভাপতি অ্যাডভোকেট খোদাদাদ খান পিটু সহ আর ও অনেকেই। দুইটি উপজেলার ১৬টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত এই সংসদীয় আসনের জনগণ বি,এন,পি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় নকসাল, সর্বহারা এবং সন্ত্রাসী জঙ্গিগোষ্ঠী বাংলাভাইয়ের কাছে জিম্মি ছিল। প্রয়াত সাংসদ ইসরাফিল আলমের বলিস্ট নের্তৃত্বে এবং তৎকালীন জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক খোদাদাদ খান পিটুর আন্দোলন সংগ্রামের কাছে পরাভূত হয় সন্ত্রাসী জঙ্গিগোষ্ঠীর অপতৎপরতা।আত্রাই রাণীনগর উপজেলার নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিএনপি জামায়াত জোটএর দায়ের কৃত মিথ্যা মামলা বিনা ফ্রিতে পরিচালনার পাশাপাশি আশ্রয় প্রশ্রয়ও প্রয়োজনীয় আর্থিক সহায়তাও দিয়েছেন পিটুখান। ২০০৪ সালে বিএনপি জামায়াতের বিরুদ্ধে আন্দোলনসংগ্রাম করতে গিয়ে কারাবরণ ও করতে হয়েছিল তাকে।
আত্রাই রাণীনগর এলাকার নেতাকর্মীদের প্রত্যাশা;আওয়ামীলীগ,যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগসহ অন্যান্যসংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের সাথে প্রার্থীতার বিষয়ে জানতে চাইলে উনারা প্রয়াত সাংসদ ইসরাফিল আলমের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বলেল, উনি যেভাবে সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ নির্মূলে বলিস্ট ভুমিকা রেখেছিলেন,আগামীদিনে আমরা সেইরকম একজন নেতার প্রত্যাশা করছি।সার্বিকদিক বিবেচনায় আমরা জেলা যুবলীগ সভাপতি অ্যাডভোকেট খোদাদাদখান পিটুকেই বেছে নিতে চাই-যার বলিস্ট নের্তৃত্বএ যুবলীগ অত্রসংসদীয় আসনে বিশাল সংগঠনরূপে আবির্ভূত হয়েছে। তাছাড়া বিএনপি জামায়াত এর বিগত দিনের সন্ত্রাসী তান্ডবলীলা যিনি শক্তহাতে দমন করেছিলেন এবং সর্বহারা নির্মুলে যার অবদান অনস্বীকার্য, যিনি প্রয়াত নওগাঁ সদরের সাংসদ মরহুম অ্যাডভোকেট আব্দুল হাই খান এর সুযোগ্য পুত্র এই রকম একজন ব্যক্তিকেই আমরা সংসদ সদস্য হিসেবে দেখতে চাই।