নীলফামারী সদর, ডোমার, ডিমলা, জলঢাকা, কিশোরগঞ্জ ও সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বাসভবনে আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। ৪ সেপ্টেম্বর থেকে তাদের মোতায়েন করা হয়। এটি জানান আনসার ও গ্রাাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর নীলফামারী জেলা অফিস।
সূত্র জানায় প্রত্যেক উপজেলায় ইউএনওদের নিরাপত্তার স্বার্থে ১০ জন করে সশস্ত্র আনসার সদস্য মোতায়েনের নির্দেশ দেয়া হয়। সেই নির্দেশনায় নীলফামারী জেলার সব কটি উপজেলায় উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বাসভবনে ৪ জন করে আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। আপাতত ইউএনও’র কার্যালয় এবং তাদের বাসভবনে সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন।
এরপর প্রতিটি উপজেলায় অস্ত্র-গুলির নিরাপত্তা পূর্বক হেডকোয়ার্টার এবং ইউএনওদের সঙ্গে আলোচনা করে ১ জন পিসি, ১ জন এপিসি ও ৮ জন আনসারসহ মোট ১০ জন করে আনসার সদস্য মোতায়েন থাকবে।
এ বিষয়ে নীলফামারী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এলিনা আক্তার এবং সৈয়দপুর উপজেলা কর্মকর্তা নাসিম আহমেদ জানান, বর্তমানে ৪ জন আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন।
উল্লেখ্য গত ২ সেপ্টেম্বর রাতে সরকারি বাসভবনের ভেনটিলেটর ভেঙে বাসায় ঢুকে দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট উপজেলার ইউএনও ওয়াহিদা খানম ও তার বাবা মুক্তিযোদ্ধা ওমর আলী শেখের ওপর হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। এ কারণে দেশের সব ইউএনওদের নিরাপত্তার সার্থে আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়।