এসআর গ্রুপের দুই হাইওয়ে রেস্টুরেন্ট ফুড ভিলেজ লিমিটেড ও ফুড ভিলেজ প্লাস দীর্ঘদিন ধরে বিক্রয় তথ্য গোপন করে ভ্যাট ফাঁকি দিয়ে আসছে। দুইটি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ২০০ কোটি টাকার বিক্রয় তথ্য গোপন করে সাড়ে ২৬ কোটি টাকার ভ্যাট ফাঁকি উদঘাটন করেছে মূসক নিরীক্ষা, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর।
এই দুটি রেস্টুরেন্টের মালিক বগুড়ার সদর আসনের সাংসদ (এমপি) গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ। তিনি বগুড়া জেলা বিএনপির আহ্বায়ক। সম্প্রতি ভ্যাট গোয়েন্দার বিশেষ অভিযানে ভ্যাট ফাঁকির তথ্য উদঘাটন করা হয়েছে। সোমবার (২১ সেপ্টে¤॥^র) রাতে ভ্যাট গোয়েন্দার মহাপরিচালক ড. মইনুল খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এসআর গ্রুপের দুই হাইওয়ে রেস্টুরেন্ট ফুড ভিলেজ লিমিটেড ও ফুড ভিলেজ প্লাস দীর্ঘদিন ধরে বিক্রয় তথ্য গোপন করে ভ্যাট ফাঁকি দিয়ে আসছে। দুইটি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ২০০ কোটি টাকার বিক্রয় তথ্য গোপন করে সাড়ে ২৬ কোটি টাকার ভ্যাট ফাঁকি উদঘাটন করেছে মূসক নিরীক্ষা, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর।
এই দুটি রেস্টুরেন্টের মালিক বগুড়ার সদর আসনের সাংসদ (এমপি) গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ। তিনি বগুড়া জেলা বিএনপির আহ্বায়ক। সম্প্রতি ভ্যাট গোয়েন্দার বিশেষ অভিযানে ভ্যাট ফাঁকির তথ্য উদঘাটন করা হয়েছে। সোমবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাতে ভ্যাট গোয়েন্দার মহাপরিচালক ড. মইনুল খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দুটো রেস্টুরেন্টে প্রকৃত বিক্রয় গোপন করা হয়েছে মোট ১৯৮ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। ভ্যাট রিটার্নে এসআর গ্রুপ প্রায় ৭২% তথ্য গোপন করে ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে। এই অসৎ উপায়ে তথ্য গোপন করায় সরকার এই দুই রেস্টুরেন্ট থেকে ২৬ কোটি ৪৩ লাখ টাকার ভ্যাট থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
রেস্টুরেন্ট দুটো মূলত ঢাকাণ্ডরংপুর হাইওয়েতে বাসের যাত্রীদের খাবার পরিবেশন করে। এতে নন-এসি, এসি ডিলাক্সে খাবার বিক্রয় এবং একটি কর্ণারে মিষ্টি ও মিষ্টি জাতীয় পণ্য বিক্রি করা হয়। ভ্যাট ফাঁকির অভিযোগে দুইটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, এই অভিযানে দুইটি ছাড়াও দি গ্রেট কাবাব ফ্যাক্টরি, সুং ফুড গার্ডেন, এসআর ট্রাভেল ও পার্সেলসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের কাগজপত্রও আটক করা হয়। এসব তথ্য সংশ্লিষ্ট ভ্যাট রিটার্নের সঙ্গে যাচাই করে প্রতিবেদন চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়া চলছে।