সারাবিশ^ করোনায় শুদ্ধ হচ্ছে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে দুর্নীতিতে-বলিয়ান হচ্ছে লাম্পট্যে-চাঁপাবাজীর রাজনীতিতেও এগিয়ে রয়েছে ছাত্র-যুব ও মূল দলের রাজনীতিকগণ। এক পদ্মাসেতুর ব্যায় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ গুণ কেবল এই দুর্নীতির কারণে। তার উপর আবার ওভার চাঁপাবাজী-খবরদারী-ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের নামে টুটি চেপে ধরার চেষ্টা।
ডাকসুর সাবেক ভিপি নূরুল হক নূরের বিরুদ্ধে ধর্ষণে সহযোগিতার অভিযোগে গ্রেফতার-আটক-মুচলেকা আর হামলা-মামলা যখন নিরীহ মানুষকে কালোর ইঙ্গিত দিচ্ছে, তখন সারাদেশে ধর্ষণের মহা উৎসব শুরু হয়েছে। সিলেটে ধারাবাহিক ধর্ষণ, বরিশালে শিক্ষক কর্তৃক ধর্ষণ, চট্টগ্রামে গার্মেন্টস কর্মীকে লীগ নেতাদের ধর্ষণ, রাজশাহীতে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীদের দ্বারা গৃহবধু ধর্ষণ, ময়মনসিংহে আদিবাসী যুবতীকে স্থানিয় বখাটেদের লাগাতার ধর্ষণ, রংপুরও থেমে নেই, সেখানেও রাতভর ধর্ষিত হয়েছে ছাত্রী, খুলনাতে কয়দিন পর পর রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় তো ধর্ষণের ঘটনা ঘটতেই থাকে। কারা ইন্ধন যোগাচ্ছে, পৃষ্টপোষকতা দিচ্ছে ছাত্র-যুব ও মূল দলের রাজনীতিকদের পাশাপাশি সহিংস সন্ত্রাসীদেরকে? উত্তর- পুলিশ এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতি। মানবাধিকার বাংলাদেশ-এর ওমেন ল’ টিম গণমাধ্যম থেকে লব্ধ তথ্যের আলোকে বলছে- প্রায় প্রতিদিন ৫০-এর অধিক ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে সারাদেশে। যা স্থানিয় রাজনীতিক ও প্রশাসনিক কর্তাদের মাধ্যমে আপষ-রফা হয়ে যায় বলে গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয় না; হয় না পুলিশ কেইসও। ফাঁক ফোকর গলে দুয়েকজন সাহসী সংবাদযোদ্ধার কলমে দুএকটা ধর্ষণের সংবাদ পত্রিকায়-চ্যানেলে উঠে আসলেও ভোগান্তি পোহাতে হয় স্বয়ং সংবাদযোদ্ধাকেও। যে কারণে এই সব সংবাদ করা থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করেন অধিকাংশ সংবাদযোদ্ধাই। এত কিছুর পরও আমি মোমিন মেহেদী আশায় বুক বাঁধি-যুদ্ধ করি-রাজপথে থাকি-কথা বলি-লিখি প্রতিদিন নিজের সর্বোচ্চ সাহসের সাথে...
নারী কিংবা পুরুষবাদী তুমি
ধংশ করো কেন স্বদেশ ভূমি
মানবতায় হও না কেন সৎ
কেন বলো- দুইজনে দুই মত
বাবা ছাড়া হতে তুমি বলো
মা ব্যতিত জীবন নিয়ে চলো?
উত্তরটা ‘না’ বলেই মানববাদী হও
রাখবে মনে মানুষ তুমি ‘দানববাদী নও’
সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের রাজপথে অতি সমাজতান্ত্রিকদের পাশাপাশি বেড়েছে অতি নারীবাদীদের আনাগোনাও। এদের রাজপথে থাকার সময় সর্বসাকুল্য ১ ঘন্টা। বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে এরা রাজপথে নামেন, নারীবাদী বলে পরিচয় দিয়ে উল্টা-পাল্টা ভুলভাল কয়েকটা কথা বলে ব্যানারটা গুটিয়ে যে যার মত চলে যান। পরদিন নারীবাদী নামক এই গোষ্ঠিকে পণ্য হিসেবে ব্যবহার করে কয়েকটি দৈনিকে ছবি ছাপা হয়; যেখানে নারীবাদী হিসেবে ব্যাপক ঢোলতবলা বাজানো কয়েকজনের চেহারা দেখা যায়। আর সেই আনন্দকে উপভোগ করতে তারা চলে যান মদের বারে অথবা বন্ধুর বাসায় মদের বোতল সহ। সেখানে মোজ-মাস্তি হয়; হয় আরো অনেক কিছুই। এমনই এক কর্মসূচীর আনন্দের পর ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার সূত্র ধরে ধর্ষিত হন তাদেরই একজন নারীবাদী নেত্রী।
দীর্ঘ প্রায় ২৫ বছর ধরে রাজপথে-কাজপথে থাকার পাশাপাশি সাহিত্যাঙ্গণেও আমার চেষ্টা অব্যহত থাকার সুবাদে একজন নারী সাংবাদিক, নারীবাদী আপুকে আমি কৈশোর থেকেই চিনি। তিনি একসময় একটি দৈনিকের পাঠক সংগঠনের নেতৃত্বে ছিলেন। নিমগ্ন পরিবর্তনকামী ছিলাম বলে লেঅভ মোহহীন নিরন্তর পথচলায় সেই পাঠক সংগঠনের জেলা পর্যায়ে আমার সম্পৃক্ত থাকার সুযোগ গড়ে উঠেছিলো। তখন থেকেই সর্বোচ্চ শ্রদ্ধায় আপুটির মঙ্গলকামনা করি। বর্তমানে তিনি নারীবাদী হিসেবে নয়; অবিরাম কাজের যোগ্যতায় গড়েছেন নিজের অবস্থান। সেই আজকের কাগজ, ভোরের কাগজ, যুগান্তর, সমকাল হয়ে এগিয়ে চলা স্মৃতির দিকে তাকালে লেখালেখির একটা লম্বা সময় আমাকে কেবল সততা-আদর্শ আর রাজপথে-কাজপথে থাকার প্রেরণা যোগায়। যে কারণে নির্মমতা দেখলে-অন্যায় দেখলে প্রতিবাদ করছি ছাত্র-যুব-জনতার রাজনৈতিক মেলবন্ধন নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির মত অবিরত এগিয়ে চলা রাজনৈতিকধারাকে নিয়ে।
অবিরত এগিয়ে চলার সূত্রতায় আমার চারপাশে সকল শাদাকে শাদা এবং কালোকে কালো বলতে বলতে যখন জানতে পারলাম নারীবাদী আন্দোলনে নিবেদিত একজন নির্যাতিত-ধর্ষিত হয়েছে মদ্যপ অবস্থায়; তখন বিশদ বর্ণনার খোঁজ করতেই আরেকজন নারীবাদী বন্ধু জানালেন ধর্ষণের বিষয়ে আইনী ব্যবস্থায় না গিয়ে, ধর্ষণে সহায়তায় শাস্তির রাস্তা তৈরি না করে নারীবাদী আপুটি তাঁর ফেসবুক ওয়ালে লিখেছেন- ‘ব্যাক্তিগত ভাবে মারজিয়া প্রভার সাথে আমার যোগাযোগ নেই মাস দুয়েক। (এখন কেন নাই তা নিয়ে কেউ আঙুলি কইরেন না।) কাল থেকে তাঁর বিরুদ্ধে "ধর্ষকের সহযোগী" এই অভিযোগ উঠেছে দেখতে পাচ্ছি। তার বক্তব্যের ছবিও আমার কাছে এসেছে। আমার কাছে অসম্পূর্ণ লেগেছে তার বক্তব্য। নিশ্চয়ই তিনি মোর ক্লারিফিকেশনে যাবেন। এব্যাপারে যারা আমার কাছে "কমফোর্ট" চাইতেছেন অথবা " কড়া বক্তব্য" -তাদের উভয়রেই হতাশ করতে হইতেছে বলে আমি দুঃখিত।
আর হ্যাঁ "নারীবাদীরা তো এমনই হয়" টাইপ বুলশিট যারা প্রসব করতেছেন বরাবরের মতোই তাদের প্রতি করুণা রইলো।’
‘ধর্ষিত হয়েছে মদ খেতে গিয়ে। আর মদ্যপ অবস্থায় এই কাজটিতে সহযোগিতা করেছেন নারীবাদী আন্দোলনে নিবেদিত বিশে^র সমাদৃত সম্মানিত মানুষ কমলা ভাসিন-এর ‘সাংগাত’ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে আসা সমাজের অবহেলিত নারীদের পিরিয়ডকালিন প্যাড সরবরাহের জন্য অনুদান সংগ্রহকারী মারজিয়া প্রভা। আর ধর্ষণ করেছেন বাম ছাত্র সংগঠনের এক নেতা।’ এসব তথ্য জানার পর রাজনৈতিক কর্মী হিসেবেই শুধু নয়; একজন নিবেদিত তথ্যযোদ্ধা হিসেবেও লজ্জায় অবনত হয়ে যাই। কাদেরকে বিশ^াস করে বিভিন্ন ইস্যুতে আমার প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান সাউন্ডবাংলা’র বই, নগদ অর্থ তুলে দিয়েছি এদের হাতে! ভাবতে ভাবতে জানতে চেষ্টা করি আরো গভীরের কথা।
অবশ্য সেই ঘটনা প্রসঙ্গে একজন তাঁর বক্তব্য দিয়েছেন এভাবে- ‘৩ আগস্ট এক আড্ডায় যুক্ত হন আমার বন্ধু নারী অধিকারকর্মী মারজিয়া প্রভা, তার প্রেমিক ছাত্র ফ্রন্ট মৌলভীবাজার জেলার সাবেক ও বর্তমান শ্রমিক ফ্রন্টের সংগঠক রায়হান আনসারি, তাদের সাথে পার্টিতে নিয়ে আসেন ছাত্র ফ্রন্টের মৌলভীবাজার জেলা কমিটির বর্তমান সাংগঠনিক সম্পাদক কবি সজিব তুষারকে, তুষারের সাথে সে পার্টিতে যুক্ত হয় তারই বাল্য বন্ধু একটি মেয়ে। যাকে এর আগে আমি চিনতাম না। পার্টিতে ব্যাপক খাওয়াদাওয়া হয়, আড্ডা হয়, এক পর্যায়ে আমরা উইড টানি। নতুন যে মেয়েটি পার্টিতে আসে সে এর আগে এসব তেমন পান করেনি। তুষার তাকে ইচ্ছাকৃত-ভাবে ব্যাপক উইড খাওয়ায় এবং মেয়েটি এক পর্যায়ে তার শারীরিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। তুষার তখন মেয়েটির সাথে খুনসুটি করছিল। মেয়েটি তাতে বিরক্ত হয়ে তুষারকে সতর্ক করছিল। তুষার বিভিন্ন অজুহাতে মেয়েটির গায়ে পড়ছিল, গায়ে হাত দিচ্ছিল। বিষয়টি আমার নজরে আসার পর আমি তুষারকে সতর্ক করি এবং বলি, “তোমার কেমন বন্ধু জানি না, তবে সে বিরক্ত হচ্ছে তোমার এসব কাজে। তুমি নিজেকে কন্ট্রোল করো।” এর কিছুক্ষণের মাথায় তুষার মেয়েটিকে ধরে ধরে বাসার ছাদে নিয়ে যেতে চায়। মেয়েটি যাওয়ার সময় আমাকে বলে ভাইয়া আপনি যাবেন না?, আমি বলছি তোমরা যাও পরে আসব। এবার মেয়েটি আমাকে আবারও ডাকতে শুরু করে তাদের সাথে যাওয়ার জন্য। আমি এবার নিশ্চিত হয়ে যাই যে মেয়েটি তুষারের সাথে ইন-সিকিউরিটি ফিল করছে। আমি তাদের সাথে যাই ছাদে।
সেখানে একইভাবে মেয়েটিকে উত্যক্ত করছিল তুষার। আমি এটা টের পেয়ে মেয়েটির এটেনশন আমার দিকে নিয়ে এসে তাকে চাঁদ দেখাতে ব্যস্ত করে দেই। এরই মধ্যে রায়হান আনসারি ছাদে গিয়ে আমাকে বলে তাদের স্পেস দিতে অর্থাৎ ছাদ থেকে আমাকে চলে যেতে। আমি তখন রায়হানকে আমার সন্দেহের কথা প্রকাশ করে বলি- মেয়েটিকে তুষার বিরক্ত করছে. সেক্সুয়ালি হেরাজ করছে এবং এক পর্যায়ে মেয়েটিকে বুঝতে না দিয়ে রায়হানকে ইংরেজিতে আমি প্রশ্ন করি "প্রভা এবং তুমি কেন তুষারকে ফেভার করছ? এটা তো ঠিক হচ্ছে না। আমার কাছে বিষয়টি স্বাভাবিক মনে হচ্ছে না। প্রভা নাকি রায়হানকে ছাদে পাঠিয়েছিল আমাকে সরিয়ে এনে তুষারকে এবং ওই মেয়েকে স্পেস দিতে (পরবর্তীতে রায়হান আমাকে বলেছে)। যাই হোক এক পর্যায়ে আমি তাদের নিয়ে রুমে চলে আসি।
রুমে আসার পর আমি খাবার খেতে যাই। এমন সময় মেয়েটি ঘুমানোর কথা জানালে তুষার ওই মেয়েকে নিয়ে রুমে চলে যায় এবং দরজা বন্ধ করে দেয়। (আমি যা পরে টের পাই যে তুষার মেয়েটিকে নিয়ে রুমে গেছে)। তখন দরজার পাশ থেকে শুনি মেয়েটি বলছে ডোন্ট, ডোন্ট ডু দিস, না না না। আমি সাথে সাথে রায়হানকে বিষয়টি অবগত করি এবং বলি যে মেয়েটির সাথে খারাপ কিছু হচ্ছে। তখন রায়হান আমাকে বোঝাতে চায় তাদের সেক্সুয়াল রিলেশন আছে, দু’জনের সে আন্ডারস্ট্যান্ডিং রয়েছে। সমস্যা নেই। আমি বললাম দু’জনের আন্ডারস্ট্যান্ডিং থাকলে মেয়েটি না না করছে কেন? আর আগে থেকেই মেয়েটা বিরক্ত হচ্ছে। রায়হান আমার কথায় পাত্তা দেয়নি।’ এভাবে বলার আর লেখার ধারাবাহিকতায় অন্তত এতটুকু বোঝা যাচ্ছে যে, যখন সারাদেশে সাধারণ মানুষের সমর্থন নিয়ে ধর্ষণ প্রতিরোধ-দুর্নীতি প্রতিরোধের ক্যাম্পেইন চলে, তখন সেই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে অপরাধ-ধর্ষণে নামে এই অন্ধ সমাজের আলোর কারিগরখ্যাত মুখোশধারীরাও। তাহলে আমাদের আর যাওয়ার জায়গাটা থাকলো কোথায়?
বাংলাদেশে স্বাধীনতার ৪৯ বছরে রাজপথে ধর্ষিত হয়েছে আমার মা, আমার বোন, আমার স্বজন। ইয়াসমিন ধর্ষণের পর এক এক করে বাড়তেই থাকে কালোমানুষদের অন্ধকারচর্চা। আর তার সাথে যুক্ত হয়েছে ‘স্বেচ্ছাসংগম’। তথাকথিত নারীবাদীদের কাছে ‘স্বেচ্ছাসংগম’ আরাম আর ইচ্ছের বিরুদ্ধে করলেই হারাম। হয়তো একারণেই আলোচনা হচ্ছে যে, বাম আদর্শের ধর্ষকের বিচার নেই, গ্রেফতার নেই; কারণ কি এটাই- নারীবাদীরা সরকারের অনুমোদনহীনভাবে মদ পান করতে পারবে, ধর্ষন করতে পারবে!
যদি তাই না হবে আজ প্রায় ১ মাস পরও কেন মদ্যপ অবস্থায় যৌনতা নিয়ে প্রভার দৃষ্টিভঙ্গি এমন যে, ‘যা হওয়ার হয়ে গেছে বা এমন হতেই পারে।’ কেন প্রভা বিচারের জন্য-শাস্তির জন্য আইনী পদক্ষেপের দিকে না গিয়ে উল্টো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পাবলিকলি লিখছেন- স্বেচ্ছায় একটা ঘরে যাওয়া দু'জন পূর্বপরিচিত প্রাপ্তবয়স্ক বয়স্ক মানুষ ঘরের ভেতরে কি করছে তা উঁকি দিয়ে দেখতে যাওয়া অথবা খোঁজ খবর করতে যাওয়ার চিন্তা সাধারণত কারো মাথায় আসার কথা নয়, স্বাভাবিকভাবেই আমার চিন্তাও তার বাহিরে নয় এবং সেই রাতে ঘটনায় উল্লেখকৃত নারী ও পুরুষ একাধিকবার ঘর থেকে বের হয়ে আমাদের সাথে সিগারেট খেয়ে আড্ডা দিয়ে আবার ঘরে চলে গিয়ে ঘুমিয়ে যাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই কোনো ধরণের সন্দেহের অবকাশ তৈরি হবার সুযোগ তখন তৈরি হয়নি, কিংবা ঘটনায় উল্লেখকৃত নারীও আমাদের বা আমাকে অস্বাভাবিক কোনো ঘটনার কথা জানায়নি, বরং পরেরদিন সকালেও ঘটনায় উল্লেখকৃত নারীর সাথে উল্লেখকৃত পুরুষের স্বাভাবিক ঘনিষ্ঠ ও বন্ধন দেখে অস্বাভাবিক কিছু আন্দাজ করার কোনো অবকাশই ছিল না কারোই।’
কার কথা কতটা সত্য! তা জানার জন্য নারীবাদীদেরকে ক্ষতি দেখার আহবানের পাশাপাশি সংশ্লিষ্টদেরকে অনুরোধ জানাবো- বাংলাদেশকে খাদের কিনারে নিয়ে যেতে যারা লাইসেন্সবিহীনভাবে মাদকের আড্ডা বসায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন; ব্যবস্থা নিন ধর্ষকদের বিরুদ্ধে। সেই ধর্ষক হোক বাম অথবা ডান; নেপথ্য কারিগরদেরও বিচারের আওতায় আনার দাবীর পাশাপাশি সর্বোচ্চ ৩ মাসের মধ্যে প্রমাণিত ধর্ষকের ফাঁসি, সহযোগিদের যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত করা হোক। তাতে করে ধর্ষকরা শাস্তির কথা ভেবে হলেও সরে আসবে ধর্ষণের মত অপরাধ থেকে...
মোমিন মেহেদী : চেয়ারম্যান, নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবি