প্রথম দফায় গত শনিবার (১০ অক্টোবার) এবং দ্বিতীয় দফায় মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে চোমরপাথালিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আরও অভিযোগ আছে, এ সময় ধর্ষককে আটক করা হলেও স্বজনেরা তাকে পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছে।
অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম মো. রোজিত (৩৬)। তিনি ওই গ্রামের বালু মিয়ার ছেলে।
মঙ্গবার রাতে শিশুটির মা শেরপুর থানায় অবস্থান কালে সাংবাদিকদের জানান, রোজিত হোসেন গত তিনদিন আগে মেয়েকে ধর্ষণ করে। পরে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। মেয়ের ভবিষ্যতের কথা ভেবে চক্ষুলজ্জায় বিষয়টি গোপন রাখি।
কিন্তু মঙ্গলবার (১৩ অক্টোবর) দুপুরে ৩টার দিকে মেয়েকে বাড়িতে একা পেয়ে রোজিত আবার বাসায় ঢুকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। মেয়ের চিৎকার শুনে ঘরে গিয়ে রোজিতকে দেখে বাড়ির গেট বন্ধ করে দেই। এ সময় রোজিতের চাচি আবদুর রশিদের স্ত্রী নুরজাহান ও আশরাফ আলীর স্ত্রী খাদিজা খাতুন রোজিতকে পালিয়ে যেতে সহায়তা করে।
এ বিষয়ে শেরপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ জানান, বিষয়টি অবগত হয়েছি। খোঁজ নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।