কর ফাঁকি রোধে প্রযুক্তির ব্যবহার অপরিহার্য। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে সম্পৃক্ত করে কর আদায়ে বিপ্লব সৃষ্টি করা সম্ভব। আজ (২২-১১-২০২০ ইং) জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে “কর ফাঁকি রোধে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ভূমিকা” শীর্ষক এক সেমিনারে বক্তারা এ অভিমত ব্যক্ত করেন। যে প্রতিষ্ঠান শিশু-কিশোরদের জন্য সারাবছর বিজ্ঞান অনুষ্ঠানের আয়োজনে ব্যস্ত থাকে, সে প্রতিষ্ঠান এবার ব্যতিক্রমীভাবে রাজস্ব আদায়, দূর্নীতি দমন ও পরিবেশ দূষণ প্রতিরোধ কার্যক্রমের সঙ্গে প্রযুক্তিকে সম্পৃক্ত করে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করছে। সেমিনারে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের মহাপরিচালক মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী বলেন, “ আধুনিক প্রযুক্তির সমান্তরালে প্রয়োজন রাজস্ব প্রশাসনের সক্ষমতা,সততা ও কঠোর দেশপ্রেম। প্রযুক্তি সম্পৃক্ত করে এ বিভাগের সক্ষমতা বহুগুণ বাড়ানো যায়।” সেমিনারে বিসিএস কর একাডেমির মহাপরিচালক মো: রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, “ কোম্পানীগুলো মিথ্যা অডিট রিপোর্ট দিয়ে কর ফাঁকি দিচ্ছে, সেটি প্রতিরোধে আধুনিক প্রযুক্তি চালু করা হচ্ছে। এ ছাড়া কর নেটওয়ার্ক সম্প্রসারিত করা হচ্ছে। এতে রাজস্ব আদায় বহুগুণ বাড়বে।” অনুষ্ঠানে বিসিএস কর একাডেমির ২০ জন প্রশিক্ষণার্থীসহ জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর এবং একাডেমির ৫০ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।