প্রনোদনা বাবদ ২০২০-২১ অর্ধ বছরের রবি ফসল চাষে সদর উপজেলার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের বিনা মূল্যে বীজ ও সার বিতরন কর্মসূচি চলছে। সার ও বীজ দেয়া হচ্ছে বোরো ধান,গম,ভুট্টা, সরিষা,সূর্যমুখী, চীনাবাদাম,পেঁয়াজ ইত্যাদি ফসল উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে।
সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো: সেকেন্দার শেখ জানিয়েছেন কর্মসুচির আওতায় ১ কেজি করে হাইব্রীড জাতের এসএল-৮এস ধান বীজ দেয়া হয়েছে ৭৮০ জন কৃষককে। গম বীজ দেয়া হচ্ছে ২০ কেজি করে ২৫০ জনকে। পেঁয়াজ বীজ ২৫০ গ্রাম করে ১০০ জন কৃষককে,ভুট্টা বীজ ২ কেজি করে ১২৫ জন কৃষককে,সূর্যমুখী বীজ ১ কেজি করে ২৫০ জনকে এবং চীনাবাদাম বীজ দেয়া হবে ১০ কেজি করে ২০ জন কৃষককে। সরিষা বীজ দেয়া হয়েছে ১ কেজি করে ২৫০ জন কৃষককে। ধান ও গম চাষে ২০ কেজি ডিএপি এবং ১০ কেজি এমওপি সার,চীনাবাদাম চাষে ১০ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপি সার,ভুট্টা চাষে ২০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার,সরিষা চাষে ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার এবং পেঁয়াজ চাষে ৫ কেজি করে ডিএপি ও এমওপি সার দেয়া হচ্ছে। এছাড়াও ১০ হাজার কৃষককে ২ কেজি করে ধানবীজ প্রনোদনা বাবদ বিনামূল্যে দেয়া হবে।
এদিকে সদর উপজেলার কৃষকদের পূনর্বাসন বাবদ বিনামূল্যে গম বীজ ২০ কেজি করে ৫০০ জন কৃষককে,সরিষা বীজ ১ কেজি করে ৮২০ জন কৃষককে,সূর্যমুখী বীজ ১ কেজি করে ১২৫ জন কৃষককে,চীনাবাদাম বীজ ১০ কেজি করে ১২৫ জন কৃষককে,মসুর বীজ ৫ কেজি করে ২৪০ জন কৃষককে,খেসারী বীজ ৮ কেজি করে ২৪০ জন কৃষককে, টমেটো বীজ ৫০ গ্রাম করে ২৫০ জন কৃষককে এবং মরিচ বীজ ৩০০ গ্রাম করে ২০০ জন কৃষককে দেয়া হবে। সূর্যমুখী চাষীরা ১০ কেজি করে ডিএপি ও এমওপি সার,মসুর চাষীরা ৫ কেজি করে ডিএপি ও এমওপি সার,টমেটো চাষীরা ১০ কেজি করে ডিএপি ও এমওপি সার এবং মরিচ চাষীরা ১০ কেজি করে ডিএপি এবং ৫ কেজি করে এমওপি সার পাবে।