নোয়াখালীর হাতিয়ায় মেঘনা নদীতে বরযাত্রীবাহী ইঞ্জিনচালিত ট্রলারডুবির ঘটনায় শিশু ও নারীসহ এখনো নিখোঁজ আটজন। এরমধ্যে ৭ জন শিশু, একজন নারী।
এ ঘটনায় নববধুসহ চার নারী, তিন শিশুসহ মোট সাতজনের মরদেহ এবং জীবিত অবস্থায় অনেককে উদ্ধার করা হয়েছে। বাকীদের উদ্ধারে অভিযান চালাচ্ছে কোস্টগার্ডসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। এদিকে, নববধূ ও শিশুসহ সাতজনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
মৃতরা হলেন- নববধূ তাসলিমা বেগম (২১), নুর জাহান, আছমা বেগম, রাহেনা বেগম, নুর জাহান, শিশু আফরিন আক্তার লামিয়া, মিলি আক্তার ও হোসনে আরা বেগম রুপা।
হাতিয়া নলেরচর নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আকরাম উল্লাহ জানান, নিখোঁজদের মধ্যে রয়েছেন- জাকিয়া বেগম, নারর্গিস, হালিমা, লামিয়া, নিহা, আমির হোসেন, আলিফ ও শিশু হাসান। নিখোঁজদের উদ্ধারে নৌ-পুলিশের পাশাপাশি কোস্টগার্ডের দুইটি দল নদীর বিভিন্ন স্থানে অভিযানে চালাচ্ছে।
মৃতদের পরিবারে চলছে শোকের মাতম। তাদের পরিবারকে ২০ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেয়ার কথা জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। মঙ্গলবার ৮০ থেকে ৮৫ জন বরযাত্রী নিয়ে কেয়ারিং চর থেকে ডালচর যাওয়ার পথে ইঞ্জিনচালিত ট্রলারটি ডুবে যায়।