দশম জাতীয় সংসদের চিফহুইপ ও জাতীয় সংসদের সরকারী প্রতিষ্ঠান সমুহের স্থায়ী কমিটির সভাপতি স্থানীয় সাংসদ আলহাজ আ.স.ম ফিরোজ এমপি বলেছেন, সরকার স্বাস্থ্য সেবা জনগনের দোরগোড়ায় পৌছে দিতে সক্ষম হয়েছে। দেশে ১৩হাজার ৪৪২টি কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন, সকল সরকালী হাসপাতাল আধুনিকিকরন ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করেছে। নাসিং একটি মহৎ পেশা এ পেশায় নিজেকে উৎসর্গ করে বহুনারী মহিয়সী হয়েছেন, ফ্লোরেন্স, নাইটিংগেল, মাদার তেরেসা অন্যতম। এ পেশার মাধ্যমে মানুসের সবচেয়ে কাছে গিয়ে সেবা করা সম্ভব। নিজেকে সমাজে সম্মানসূচক স্থানে প্রতিষ্ঠিত করতে এ পেশার জুড়ি নেই। ৪ বছর মেয়াদী বেচালার ও ৩ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন নাসিং পাশ করে দ্বিথীয় শ্রেণীর মর্যাদায় সরকারী হাসপাতালগুলোতে সেবা দিচ্ছে।সরকারী কর্মকমিশনের মাধ্যমে দ্বিতীয় শ্রেনীর ননক্যাডার বিভাগে সিনিয়র স্টাফ নার্স হিসাবে বর্তমানে চাকুরীর সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে মোট ৯৮টি নাসিং ইনস্টিটিউট আছে। সরকারী ৪৩টি, স্বায়ত্বশাসিত ১টি, বেসরকারী ৫৪টি। বর্তমানে সরকারী হাসপাতালে ৩০হাজারের বেশী নার্স কাজ করছে। তিনি বলেন দেশরতœ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার প্রতিশ্্রুতি রক্ষা করে বাউফলবাসীকে সম্মানিত করে এ নাসিং ইনস্টিটিউশন দিয়েছেন।
মঙ্গলবার (১২ জানুয়ারী) ১৭,৭০,৩৯,৯২৮.২৬৪ টাকা ব্যায়ে “বাউফল নাসিং ইনস্টিটিউশন” নির্মান কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনকালে তিনি প্রধান অতিথির ভাষনে এসব কথা বলেন। স্বাস্থ্য প্রকৌশল অদিদপ্তর (এইচ,ই,ডি) পটুয়াখালী বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ নাজমুল হক‘র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পটুয়াখালী জেলার সিভিল সার্জন মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, বাউফল উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ আবদুল মোতালেব হাওলাদার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মোশারেফ হোসেন খান, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার সাহা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি শামসুল আলম মিয়া, জেলা পরিষদ সদস্য হারুন অর রশিদ খান, বাউফল পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি ইব্রাহিম ফারুক, বিভিন্ন সরকারী দপ্তরের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক ,জমিদাতা, মুক্তিযোদ্বা ও বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষ।