করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় টেউ মোকাবেলায় সচেতনতামূলক কর্মসুচির অংশ হিসাবে ঠাকুরগাঁও রাণীশংকৈল উপজেলা অফির্সাস ক্লাবের উদ্যোগে “মাস্ক পরিধান করি,করোনা প্রতিরোধ করি” স্লোগানে সম্বলিত ব্যানার নিয়ে উপজেলা অফির্সাস ক্লাবের সদস্যরাসহ উপস্থিত অন্যানারা গা-ঘেষাঁ ষেষি করে দাঁড়িয়ে মাস্ক পরিধানের আহবান জানিয়ে,উপস্থিত মাস্কবিহীন সাধারণ মানুষের মুখে মাস্ক পরিধান করে দিচ্ছেন।মাঝে মাঝে আবার করোনা সচেতনতায় সর্তক থাকার মৌখিক আহবান জানানো হচ্ছে। এ কাযর্ক্রমের অংশ হিসাবে পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ করেন। ২০জানুয়ারী বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায় উপজেলা পরিষদের প্রধান ফটকের সামনে থেকে এ কাযর্ক্রমের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোহেল সুলতান জুলকার নাইন। এ সময় তিনিও গা-ঘেষাঁ ঘেষি করে উপস্থিত মাস্কবিহীন সাধারণ মানুষের মাঝে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ করে,করোনা সচেতনতা মেনে চলার আহবান জানান। এ মাস্ক বিতরণ কাযর্ক্রমে আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভুমি) প্রীতম সাহা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবদুস সামাদ চৌধুরী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ও অফির্সাস ক্লাবের সম্পাদক সঞ্জয় দেবনাথ উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা আবিদা সুলতানা কর্মকর্তা ইনর্চাজ(তদন্ত) আবদুল লতিফ শেখসহ উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা। সম্প্রতি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের উদ্যোগে শহর পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার একটি কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয় সেখানেও সামাজিক দুরত্ব মানা হয়নি। এবং কি তার সেই কর্মসুচিতে অংশগ্রহণকারী মাস্কবিহীন মানুষেরও দেখা মিলে। এসব সামাজিক কাযর্ক্রমে স্বাস্থ্য বিভাগের নির্দেশিত সমাজিক দুরত্ব বজায় রেখে সরকারী বে-সরকারী কাযর্ক্রমসহ মানুষে মানুষে দুরত্ব বজায় রেখে কথোকপনের নির্দেশনা অমান্য করা হয়েছে। যা নিয়ে পৌর শহরের সাধারণ মানুষের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্ঠি হয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা অফির্সাস ক্লাবের সম্পাদক কৃষি কর্মকর্তা সঞ্জয় দেবনাথ মুঠোফোনে বলেন, সামাজিক দুরত্ব মেনেই মাস্ক বিতরণ চলছিল। হঠাৎ করেই এলোমেলো হয়ে পড়েছিল।
এ প্রসঙ্গে বক্তব্য নিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোহেল সুলতান জুলকার নাইনের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জুম মিটিংয়ে ব্যাস্ত রয়েছেন্ বলে জানায়।