কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীপ্তিময়ী জামান, সমাজসেবা কর্মকর্তা বাবুল মিয়া সহ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা শনিবার সকাল থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত উপজেলা হল মিলনায়তনে মুক্তিযোদ্ধাদের যাবাই বাছাইয়ের জন্য ৪১ জন মুক্তিযোদ্ধাদেরকে বিভিন্ন প্রশ্ন করা হয়। মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কমিটির সূত্রে জানাগেছে, ৪১ জনের মধ্যে ২/৩ জন মুক্তিযোদ্ধা বাদ পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই ৪১ জন মুক্তিযোদ্ধাকে দীর্ঘ সময় ধরে বিভিন্ন প্রশ্ন উত্থাপন করা হয়। গতকাল বিকেল ৪ টার দিকে উপজেলা হল মিলনায়তনে দক্ষিণ সিটি আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহ্মেদ মন্নাফীর সমাপনী ভাষণে তিনি বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা এই দেশকে স্বাধীন করেছেন। কোন ভাবেই মুক্তিযোদ্ধান নয়, এসব লোককে ছাড় দেওয়া হবে না। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই বাছাইয়ের জন্য পথ অবলম্বন করে নিয়েছেন। বাজিতপুর উপজেলার সকল মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই বাছাই রিপোর্ট আগামী ৫ ফেব্রুয়ারী অথবা ৬ ফেব্রুয়ারীর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ে রিপোর্ট পাঠানো হবে বলে সংস্লিষ্ট সূত্র থেকে জানাগেছে।