চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ১৪নং লালখান বাজার ওয়ার্ডে সহিংস পরিস্থিতি সৃষ্টিকারী সিএমপি’র তালিকাভূক্ত সন্ত্রাসী দিদারুল আলম মাসুম ও তার ক্যাডারদের গ্রেফতারের দাবী উঠেছে। সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব এস রহমান হলে এক সাংবাদিক সম্মেলনে ওই দাবী জানানো হয়। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আবুল হাসনাত মো: বেলাল বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা রাজনীতিতে সততা, মেধা, কর্মদক্ষতা বিবেচনায় জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ, জনপ্রতিনিধি তৈরী করার যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন; তারই প্রতিফলন ১৪নং লালখান বাজার ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে আমার এই মনোনয়ন প্রাপ্তি। আমি যখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী’র আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতিদান ও মনোনয়নের যৌক্তিকতা প্রমাণ করতে একের পর এক গণমূখী কার্যক্রম চালাচ্ছি ঠিক তখন মনোনয়ন বঞ্চিত হওয়ার যন্ত্রণায় প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে সিএমপি’র তালিকাভূক্ত সন্ত্রাসী দিদারুল আলম মাসুম ও তার ক্যাডাররা আমাকে আমার পরিবারকে টার্গেট করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হুমকী-ধমকী, অপপ্রচার চালানোসহ একের পর এক নেতাকর্মীদের মামলা দিয়ে, হামলা করে ভীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে।
এতে থানায় জিডি, মাননীয় পুলিশ কমিশনার ও র্যাবের কাছে দরখাস্ত দিয়ে আমি ও আমার নেতা-কর্মীদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে আশংকার কথা জানাই। বর্তমানে লালখান বাজারের শান্তি রক্ষায় তাকেসহ অস্ত্রধারী চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করার জন্য প্রশাসনের প্রতি জোরালো দাবী জানাচ্ছি। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- ১৪, ১৫ ও ২১নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর আঞ্জুমান আরা, দেলোয়ার হোসেন দেলু, কাউসারুজ্জামান, আবু সায়েদ সুমন, নিজামুল বারী, মোজাম্মেল হোসেন সোহাগ, জামমেদ আলম, সৈয়দ শওকত হোসেন, শওকত আলম, নাজমুল হাসান রুমী, সীমা আহমেদ, রুমা ইসলাম ও কুলসুম মজুমদার প্রমুখ।