মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২১ উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ খুলনা জেলা শাখার উদ্যোগে আলোচনা সভা ২১ ফেব্রুয়ারি বিকাল সাড়ে চারটায় জেলা দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য এ্যাড. সোহরাব আলি সানা। প্রধান অথিতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, খুলনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ¦ শেখ হারুনুর রশিদ।প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট আইনজীবী অ্যাডভোকেট সুজিত অধিকারী।উক্ত আলোচনায় অংশ নেন জাতীয় কমিটির সদস্য সাবেক সাংসদ আলহাজ¦ মোল্যা জালাল উদ্দীন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি এ্যাড. কাজী বাদশা মিয়া, এএফএম মাকসুদুর রহমান, এ্যডভোকেট রবীন্দ্রনাথ মন্ডল, অধ্যক্ষ দেলোয়ারা বেগম, বিএমএ ছালাম, মোস্তফা কামাল পাশা খোকন, রফিকুর রহমান রিপন,আকতারুজামান বাবু এমপি, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আলহাজ¦ সরফুদ্দিন বিশ্বাস বাচ্চু, কামরুজ্জামান জামাল, এ্যডভোকেট ফরিদ আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার আবু সালেহ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক জোবায়ের আহমেদ খান জবা, দপ্তর সম্পাদক এম এ রিয়াজ কচি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোঃ রকিবুল ইসলাম লাবু, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হালিমা ইসলাম, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক কাজী শামিম আহসান, শ্রম সম্পাদক মোজাফফর মোল্ল্যা, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মোখলেসুর রহমান বাবলু, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েদুজ্জামান স¤্রাট, উপ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক খায়রুল আলম, নির্বাহী সদস্য শেখ আকরাম হোসেন, বিলকিস আক্তার ধারা, ফারহানা হালিম, শাহিনা আক্তার লিপি, আমিয় অধিকারি, মোঃ জামিল খান, হায়দার আলী মোড়ল, জেলা কৃষকলীগের সভাপতি অধ্যাপক আশরাফুল জামান বাবুল, সরদার আবুল কাশেম ডাবলু মানিকুজামান অশোক, মোঃ ইমদাদুল ইসলাম, নাজনীন নাহার কনা, এ্যডভোকেট সেলিনা আক্তার পিয়া,সরদার জাকির হোসেন, মোঃ মোতালেব হোসেন মিয়া, সাইফুল ইসলাম, ইমদাদুল হক সুমন, আকলিমা তুলি, শারমিন সুলতানা রুনা,সাইফুল ইসলাম শিশির, বিধান চন্দ্র রায়, মনা, তালিউর রহমান সানি, মোঃ মইনুল হাসান, কাজী নাজিব, কবিরুল ইসলাম, মিথুন সরদার, রাকিব মাহমুদ, মফিজুর রহমান মুন্না, খায়রুল বাসার, মোঃ মামুন, নীল মনি প্রমুখ নেতৃবৃন্দ তাদের বক্তব্যে বলেন “ রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বাংগালীর রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল রাজপথ। রক্তের বিনিময়ে এসেছিল বাংলার স্বীকৃতি। আর তারই ধারাবাহিকতায় মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে অর্জিত হয়েছে বাংলার স্বাধীনতা।মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষায় বাংগালীর আত্মত্যাগের দিনটি এখন সারা বিশ্বে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে। এ অবদানের জন্য বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন নেতৃবৃন্দ।