বাবুগঞ্জ উপজেলার চাঁদপাশা ইউনিয়নকে মাদক ও দুর্নীতিমুক্ত করতে আসন্ন ইউপি নির্বাচনে আ.লীগের দলীয় প্রতীক নৌকা চান রফিকুল ইসলাম বাবু। রফিকুল ইসলাম বাবু বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ২০০৪ সালে কৃষি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে জড়িয়ে পরেন। ২০০৫ সালে কৃষি কলেজ শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের হাতে হামলারও শিকার হয়েছেন একধিকবার। রফিকুল ইসলাম বাবু চাঁদপাশা ইউনিয়নের ৪৫নং ডিগ্রিরচর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও চাঁদপাশা মাধ্যমিক বিদ্যালয়(ঘটকের চর) এর ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বর্তমানে বাবুগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত রয়েছেন। পরিকল্পিত উন্নয়নের মাধ্যমে চাঁদপাশা ইউনিয়কে একটি আধুনিক ও যুগোপযোগী করে গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিয়ে রফিকুল ইসলাম বাবু ভোটারদের সমর্থন এবং দলীয় মনোনয়ন পেতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। রফিকুল ইসলাম বাবু রাজনীতির পাশাপাশি দীর্ঘদিন এলাকার মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। রফিকুল ইসলাম বাবু’র চাচা চাঁদপাশা ইউনিয়েনর কৃতিসন্তান ও বাংলাদেশ সরকারের পানিসম্পদ পরিকল্পনা সংস্থার মহা-পরিচালক মোঃ দেলওয়ার হোসেন’র মাধ্যমে ইতঃপূর্বে চাঁদপাশা ইউনিয়নে ৩ টি পাকা রাস্তা, একাধিক মাটির রাস্তা, ২টি ব্রিজ, ৭টি কালভার্ট নির্মাণ করে স্থানীয় মানুষের মাঝে সেবক হিসেবে পরিনত হয়েছেন। রফিকুল বাবু বলেন, জীবনে কোন অন্যায় করিনি, সাধ্যমত মানুষের সেবা করে আসছি। এলাকায় অন্যায়,মাদক ও দূর্ণীতির বিরুদ্ধে সব সময় সোচ্ছার ছিলাম।‘আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক। তাই অন্যায় ও দুর্নীতির সঙ্গে কখনও আপস করি না। চাঁদপাশা ইউনিয়নকে আজ মডেল হিসেবে গড়তে এবং মাদক ও দুর্নীতি মুক্ত করতে আমি বন্ধ পরিকর। চাঁদপাশায় মাদকে বিস্তর লক্ষ্য করা গেছে। ফলে নতুন প্রজন্ম ধ্বংসের পথে। তাই মাদক ও দুর্নীতিমুক্ত ইউনিয়ন গড়ার মাধ্যমে জনগণের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করতে চাই। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারে সময় অনেক হামলা-মামলার শিকার হয়েছি। আমি আশাবাদী,আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ্ এবং বঙ্গবন্ধু তনয়া জননেত্রী শেখ হাসিনার মনোনীত নৌকার প্রার্থী হিসাবে আমাকে দল মনোনয়ন দিবেন। মানুষ আমাকে ভালোবাসে, আর সাধারণ জনগন সেই ভালোবাসার বহিঃ প্রকাশ ঘটাবে আসন্ন ইউপি নির্বাচনে।