নোয়াখালী কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সিএনজি চালক আলা উদ্দিন হত্যা মামলাটি জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী আদালত গ্রহণ করে নোয়াখালী পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
নোয়াখালী জেলা আমলী আদালত-২ এর বিচারক এস.এম মোসলেহ উদ্দিন মিজান এ নির্দেশনা দেন। এ মামলায় পৌর মেয়র আবদুল কাদের মির্জা, ছোট ভাই শাহাদাত হোসেন ও মেয়রপুত্র তাশিক মির্জাসহ ১৬৪ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৫০-৬০জন আসামি করে গত ১৪ মার্চ আদালতে মামলা দায়েরের আবেদন করেন নিহতের ছোট ভাই এমদাদ হোসেন রাজু।
এর সত্যতা নিশ্চিত করেন নোয়াখালী জজ কোর্টের এপিপি অ্যাডভোকেট শংকর ভৌমিক।
গত ১৪ মার্চ নিহতের ভাই আলা উদ্দিন একই আদালতে মামলার আবেদন জানালে বিচারক কোম্পানীগঞ্জ থানায় ওসিকে হত্যা মামলা হয়েছে কিনা- তা জানানোর জন্য ১৫ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নির্দেশ দেন। ওসি মীর জাহেদুল হক রনি ২৯ মার্চ সোমবার আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করলে আদালত পিবিআইকে এ নির্দেশ দেন।
গত ৯ মার্চ রাত ৯টায় বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার পৌরসভা কার্যালয়ে হামলা, ককটেল বিষ্ফোরণ ও গুলির ঘটনা ঘটে। গুলিতে সিএনজি চালক আলা উদ্দিন গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে নিহত হয়। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয় ১৩জন এবং আহত হয় ৫০ জন।