ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডুতে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের হাত থেকে নাগরিকদের বাচাতে সমগ্র বাংলাদেশে একযোগে ৭ দিন ব্যাপি লকডাউনের প্রথম দিনে হরিণাকুন্ডু উপজেলার বিভিন্ন মোড় বাজজারে দোকানপাট,ব্যবসা প্রতিষ্টান বন্ধ ছিলো,পাখিভ্যান,আলমসাধু,নচিমন ছাড়া প্রধান সড়ক ছিলো ভারিযান শুন্য।
নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দা নাফিস সুলতানা এর নেতৃত্বে প্রতিরোধ টিম অভিজান সহ ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে।
সোমবার সকালে সরকার ঘোষিত ১৮ দফা বাস্তবায়নে ইউএনও সৈয়দা নাফিস সুলতানা, থানা কর্মকর্তা ইনচার্জ (ওসি) আবদুর রহিম মোল্লা,ওসি তদন্ত এনামূল হক হরিণাকুন্ডু বাজার, রেজিষ্ট্রি অফিস মোড়,বেল্টুর মোড়, কুলবাড়ীয়া বাজার,স্তব্রিজ বাজার,ভবানীপূর বটতলা, ভবানীপূর বাজার সহ বিভিন্ন মোড় ও বাজারে সাধারণ মানুষদের ঘরে রাখতে, পেটের ভাত যোগাতে দিনমজুর, জরুরী কাজে বাইরে থাকা মানুষদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাস্ক পরিধান করা, অকারণে ঘরছেড়ে বাইরে থাকা মানুষদের ঘরে ফেরত পাঠানো, চা ষ্টল বন্ধকরা,যানবাহনে ৫০% যাত্রী বহন সহ অন্য সকল বিধিনিষেধ মেনে চলা নিশ্চিত করতে অভিযান চালান।
এসময় ইউএনও সৈয়দা নাফিস সুলতানা হ্যান্ড মাইক ব্যবহার করে ঘরছেড়ে কারণে অকারণে বাইরে থাকা সাধারণ মানুষদের ঘরে ফেরত ও মাস্ক পরিধান করতে উদ্বুদ্ধ করা সহ মাস্ক বিতরণ ও এই মরণ ব্যাধির হাত থেকে রক্ষাপেতে করণীয় বিষয়ে সচেতন করা সহ ভ্রাম্যমান আদালতে দুই ব্যক্তিকে জরিমানা করেন।