কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলার উপসী ধান, সহনশীলতা ও বোরো পাকা জমি ধান কাটার উদ্বোধন করেন, কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ মেজবাহুল ইসলাম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মোঃ আসাদুল্লাহ। বুধবার সকালে নিকলী সদরের পাঁচরুখী হাওড়ে এইসব জমি দেখার পর উদ্ভোদন করেন। এইদিকে নিকলী, বাজিতপুর ও কুলিয়ারচর বিভিন্ন হাওড়ে গত তিন দিন আগে সন্ধার দিকে বি.আর ২৮, বি.আর ২৯ সহ সকল প্রজাতির অর্ধ পাঁকা জমির ধান গরম ঝড়ো বাতাসে প্রায় ৪ হাজার একর জমির ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। এর ফলে কৃষক এখন দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানাগেছে, এতে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় কয়েক কোটি টাকা। বুধবার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সিনিয়র সচিব মেজবাহুল ইসলাম, কৃষি অধিদপ্তরের মহা পরিচালক আসাদুল্লাহ, নিকলী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, বেলায়েত হোসেন নিকলীর কয়েকটি হাওড় ঘুরে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের প্রায় ৫ শত হেক্টর জমি ক্ষতি হয়েছে বলে এই প্রতিবেদককে গতকাল জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের সবাইকে কৃষি কার্ডের মাধ্যমে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার চিন্তা ভাবনা চলছে। তিনি আরও বলেন, কৃষি বিভাগের সিনিয়র সচিব মেজবাহুল ইসলাম ও মহা পরিচালক মোঃ আসাদুল্লাহ নিকলী সদরের পাচরুখী গ্রামে ধান কর্তন ও কিভাবে ঠান্ডা সহনশীলভাবে ধান রাখা যায় সেই বিষয়ে প্রাথমিক পর্যায়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে গেছেন।