গাইবান্ধা সুন্দরগঞ্জ উপজেলা বামনডাঙ্গা বাজারে সেফ লাইফ ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারে মনগড়া রিপোর্ট দিয়ে গরীব ও অসহায় রুগীদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে টাকা এমন ঘটনা অভিযোগ উঠেছে। গত ৯ ই এপ্রিল রোজ শক্রবার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের জামাল হাটের পাশে আবদুল কাদের তার সন্তান সম্ভবা স্ত্রী মোছাঃ আবিদা সুলতানাকে নিয়ে যান এম,বি,বি,এস ডাক্তার সাবিহা নুসরাত-তারিনের কাছে তিনি রুগীকে ব্লাড, ইউরিন ও আল্ট্রাসাউন্ড টেষ্ট দেয় সেভ লাইফ ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারে সেখানে ডাক্তার মোঃ মাহমুদুল হাসান, এমবিবিএস, বিসিএস, সিএমইউ, সনোলজিষ্ট আল্ট্রাসাউন্ড পরিক্ষা করেন। রিপোর্টে ২বেরি জমজ সন্তান হবে বলে নিচ্ছিত করেন। পড়ে ডাক্তার সাবিহা নুসরাত তারিন বিষয় টি নির্চিত করে চিকিৎসা দেন। এবং রুগী আবিদা সুলতানা বাসায় গিয়ে মানুষিক ভাবে ভেঙ্গে পড়ে মাথা ঘুড়ে পড়ে যায়। পড়ে বাসায় ১ টি সন্তান জন্মগ্রহণ করেন নবজাতক অসুস্থ থাকায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করলে নবজাতকের মৃত্য ঘোষণা করে। ওপর দিকে ২৬ শে ডিসেম্বর ২০২০ সাদুল্লাপুর উপজেলার নলডাঙ্গা ইউনিয়নস্থ হামিদের খামার গ্রামের সিদ্দিক মিয়ার স্ত্রী মোছাঃ রুমানা বেগম রুপালী এই "সেফ লাইফ ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার" এ নিজের গর্ভের সন্তানের অবস্থা জানার জন্য আসে। ডাক্তার জাহাঙ্গীর আলম এম বি বি এস তিনিও সেফ লাইফ ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারে রুমানা বেগম রুপালী আল্ট্রাসাউন্ড পরিক্ষা করেন রিপোর্টে ১টি বাচ্চা রিপোর্ট দিলোও ১২/০৪/২০২১ ইং তারিখে রুপালী বেগমের ২ টি জমজ পুত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করেন। এভাবে অসহায় গরীব রুগীদের ভুল রিপোর্ট দিয়ে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে বলে অভিযোগ করেন রুগীর অভিভাবকরা এবং ভুল রিপোর্ট দেওয়া জন্য সেফ লাইফ ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে দায়ী করেন।এসময় সাংবাদিকের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাক্তার চেম্বারে আসা বন্ধ করে দেয় ফোনে যোগাযোগ করতে চাইলে তিনি ব্যাস্তা দেখিয়ে ফোন কেটে দেয়। এ বিষয়ে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোঃ আশরাফুজ্জামান সরকার বলেন এসব রিপোর্ট ভুল ডাক্তারের হতে পাড়ে এ বিষয়ে আমি তাদের সাথে কথা বলবো।