কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার হিলচিয়া ইউনিয়নের জৈনতপুর গ্রামে একটি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত বৃহস্পতিবার রাতে (এপ্রিল) হত দরিদ্র আফিল উদ্দিনের ছেলে দুই সন্তানের জনক মোঃ সোহেল মিয়া (২৬) ঘটনাস্থলে খুন হয়। এই ঘটনায় ৬ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর নাদিম মিয়া (২০) গত বুধবার রাতে ঢাকা মেডিকল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু বরণ করেন। এ ঘটনায় আবুল মিয়া (৬০) কে গ্রেফতার করার পর কোটে চালান দিয়েছে। এই ঘটনায় জৈনতপুর গ্রামে ১০টি বাড়ি ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে বলে এলাকা বাসি সূত্রে জানাগেছে। জানাযায়, সোহেল মিয়ার খুনের ঘটনার পর পর গত ২৩ এপ্রিল বাড়িঘর ভাংচুরের ঘটনায় শাহানা আক্তার বাদী হয়ে রজব আলী, শামসুল ইসলাম, হারুন মিয়া, তোতা মিয়া, মঞ্জু মিয়া, বসির মিয়া, জহু মিয়া, ইউসুব মিয়া, মুসতাকিম মিয়া, আকরাম মিয়া, সুলেমান মিয়া সহ ৩০জনের নামে বাজিতপুর থানায় একটি লুটপাটের অভিযোগ দায়ের করেন। এলাকা বাসি সূত্রে জানাগেছে জনৈক প্রবাসী জুয়েল মিয়ার ঘর হতে নগদ কয়েক লক্ষ টাকা স্বর্ণালংকার, রুয়েল মিয়া, গোলাপ মিয়া, আতর মিয়া, চন্দু মিয়া, জমির হোসেন, লিলু মিয়ার বাড়িঘর ভাংচুর সহ অন্তত ২০ থেকে ৩০ লক্ষ টাকার মালামাল লুট করে নিয়েগেছে বলে অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে। এই বিষয়ে শাহানা আক্তার দাবী করেন, ৯দিন পার হয়েগেলে ও পুলিশ এখনও পর্যন্ত পুলিশ মামলা নেয়নি। পুলিশের ভয়ে এখনও পর্যন্ত জৈনতপুর গ্রাম বাসিরা পুরুষ শূন্য হয়ে পড়েছে।