দেশ স্বাধীন হওয়ার অনেক আগে থেকেই পত্রিকা বিক্রি করে দিন কাটাছেন মোঃ ইদ্রিস আলী জারু মিয়া (৬৯)। পাকিস্তান আমলে ১০ পয়সায় পত্রিকা বিক্রি করতেন। সেই পত্রিকার হকার জারু মিয়ার গ্রামের বাড়ি বাজিতপুর পৌর শহরের নান্দিনা আলিয়াবাদ। তার সংসার জীবনে স্ত্রী সহ ৪ থেকে ৫ জন খানেওয়ালা। ৫০ বছর কেটে যায় পত্রিকার হকার গীরি করে। প্রথমে ৫০ বছর আগে বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতির সাবেক সভাপতি, প্রয়াত সাংবাদিক, বাজিতপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি মোঃ ইনসাফ উদ্দিন আহম্মেদের এখানে শতাধিক টাকার বেতনে চাকরী করেন। পরে গত ১৫ থেকে ১৬ বছর ধরে মোঃ ইদ্রিস আলী জারু মিয়া নিউ ছাত্রবন্ধু লাইব্রেরীর স্বত্বাধিকারী, বাজিতপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাংবাদিক রফিকুল ইসলামের এখানে চাকরী করছেন। এ অর্থ দিয়ে বর্তমানে তার সংসার চালানো খুব কঠিন হচ্ছে। শনিবার হকার জারু মিয়া এক সাক্ষাতে এই প্রতিবেদককে বলেন, শুনেছি করোনাকালীণ সময়ে অনেক গরিব মানুষ সরকার বাহাদুরের নিকট থেকে প্রণোদনা পেয়েছে। কিন্তু আমি কি সরকারের নিকট থেকে প্রণোদনা পেতে পারিনা।