রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার কেশরহাট বাজার সংলগ্ন রাস্তার পশ্চিম পাশে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের ও আরএস খতিয়ান মূলে দখলকৃত জমি নিয়ে দু-পক্ষের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের পৌর কাউন্সিলরসহ তিনজন আহত হয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছ গত শুক্রবার পৌনে ৩ টার সময়। আহতদের মধ্যে কাউন্সিলর ছাবের আলী মন্ডলকে গুরুতর অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং সোহেল রানা ও মেহেদী হাসানকে মোহনপুর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়েছে। গত শনিবার রাতে উভয় পক্ষ মোহনপুর থানার অভিযোগ দায়ের করেছেন।
সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ওই জমি দীর্ঘদিন ধরে জেলা যুবলীগের সহ-সম্পাদক ও কেশরহাট পৌরসভার বতমান কাউন্সিলর ছাবের আলী মন্ডল ভোগ দখল করে আসছিল। কিন্তু সোহেল রানা নামের এক ব্যক্তি তার লোকজন নিয়ে গত শুক্রবার পৌনে ৩ টার সময় ৫ শত জমি বাঁশকাঠ নিয়ে দখল করতে থাকে। ওই সময় পৌর কাউন্সিলর ছাবের আলী মন্ডল তার নিয়ে বাধা দিলে দু-পক্ষের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে উভয় পক্ষের ৩ জন আহত হয়। আহতরা হচ্ছেন জেলা যুবলীগের সহ-সম্পাদক ও কেশরহাট পৌরসভার বতমান কাউন্সিলর ছাবের আলী মন্ডল (৪৫), তালাহারি গ্রামের ইব্রাহিম হোসেন ছেলে সোহেল রানা (৩৫) ও মহিকুন্ডি গ্রামের মাসুদ রানার ছেলে মেহেদী হাসান (২৪)।
রাজশাহী জেলা যুবলীগের সহ-সম্পাদক ও কেশরহাট পৌরসভার বতমান কাউন্সিলর ছাবের আলী মন্ডল দাবি বলেন, কেশরহাট মৌজার ৫৫৫ ও ৫৭০ আরএস খতিয়ান মূলে জমি ক্রয় করে ২০০৫ সাল থেকে ভোগদখল করে আসছি। হঠাৎ করে উপজেলার কেশরহাট পৌরসভার তালাহারি গ্রামের ইব্রাহিম হোসেন ছেলে সোহেল রানা বেশ কয়েক মাস ধরে ৫ শতক জমি জোর দখল করার চেষ্টা করে। এর জের ধরে গত শুক্রবার আবারও সোহেল রানা তার ভাই শ্যামল ও বাবা ইব্রাহিম হোসেন তাদের লোকজন নিয়ে ধারালো হাঁসুয়া লাঠি-সোঠা ও অস্ত্র আবারও জমি জোর করে দখল করতে আসেন। আমিসহ আমার লোকজন বাধা দেয়া মাত্রই আমার উপর হামলা চালিয়ে আমাকে গুরুতর আহত করেন।
স্থানীয়রা জানান, বিষয়টি নিয়ে একাধিক বার শালিশ বৈঠক বসেও তা মিমাংসা করা সম্ভম হয়নি।
এদিকে সোহেল রানা দাবি করে বলেন, আমি আমার লোকজন নিয়ে জমি দোকান ঘর নিমাণ করছিলাম। ওই সময় পৌর কাউন্সিলর ছাবের আলী মন্ডল ও তার লোকজন নিয়ে আমাদের উপর হামলার চালায়। এতে আমিসহ মেহেদী হাসান নামের একজন হয়েছি। খবর পেয়ে মোহনপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেপরিস্থিতি শান্ত করেন।
মোহনপুর থানার কর্মকর্তা ইনচার্জ (ওসি) তৌহিদুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, উভয় পক্ষ থানায় অভিযোগ করেছেন। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।মোহনপুরে জমি দখল নিয়ে দু-পক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘষ
এফএনএস ( এম এম মামুন, মোহনপুর, রাজশাহী) :
রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার কেশরহাট বাজার সংলগ্ন রাস্তার পশ্চিম পাশে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের ও আরএস খতিয়ান মূলে দখলকৃত জমি নিয়ে দু-পক্ষের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের পৌর কাউন্সিলরসহ তিনজন আহত হয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছ গত শুক্রবার পৌনে ৩ টার সময়। আহতদের মধ্যে কাউন্সিলর ছাবের আলী মন্ডলকে গুরুতর অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং সোহেল রানা ও মেহেদী হাসানকে মোহনপুর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়েছে। গত শনিবার রাতে উভয় পক্ষ মোহনপুর থানার অভিযোগ দায়ের করেছেন।
সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ওই জমি দীর্ঘদিন ধরে জেলা যুবলীগের সহ-সম্পাদক ও কেশরহাট পৌরসভার বতমান কাউন্সিলর ছাবের আলী মন্ডল ভোগ দখল করে আসছিল। কিন্তু সোহেল রানা নামের এক ব্যক্তি তার লোকজন নিয়ে গত শুক্রবার পৌনে ৩ টার সময় ৫ শত জমি বাঁশকাঠ নিয়ে দখল করতে থাকে। ওই সময় পৌর কাউন্সিলর ছাবের আলী মন্ডল তার নিয়ে বাধা দিলে দু-পক্ষের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে উভয় পক্ষের ৩ জন আহত হয়। আহতরা হচ্ছেন জেলা যুবলীগের সহ-সম্পাদক ও কেশরহাট পৌরসভার বতমান কাউন্সিলর ছাবের আলী মন্ডল (৪৫), তালাহারি গ্রামের ইব্রাহিম হোসেন ছেলে সোহেল রানা (৩৫) ও মহিকুন্ডি গ্রামের মাসুদ রানার ছেলে মেহেদী হাসান (২৪)।
রাজশাহী জেলা যুবলীগের সহ-সম্পাদক ও কেশরহাট পৌরসভার বতমান কাউন্সিলর ছাবের আলী মন্ডল দাবি বলেন, কেশরহাট মৌজার ৫৫৫ ও ৫৭০ আরএস খতিয়ান মূলে জমি ক্রয় করে ২০০৫ সাল থেকে ভোগদখল করে আসছি। হঠাৎ করে উপজেলার কেশরহাট পৌরসভার তালাহারি গ্রামের ইব্রাহিম হোসেন ছেলে সোহেল রানা বেশ কয়েক মাস ধরে ৫ শতক জমি জোর দখল করার চেষ্টা করে। এর জের ধরে গত শুক্রবার আবারও সোহেল রানা তার ভাই শ্যামল ও বাবা ইব্রাহিম হোসেন তাদের লোকজন নিয়ে ধারালো হাঁসুয়া লাঠি-সোঠা ও অস্ত্র আবারও জমি জোর করে দখল করতে আসেন। আমিসহ আমার লোকজন বাধা দেয়া মাত্রই আমার উপর হামলা চালিয়ে আমাকে গুরুতর আহত করেন।
স্থানীয়রা জানান, বিষয়টি নিয়ে একাধিক বার শালিশ বৈঠক বসেও তা মিমাংসা করা সম্ভম হয়নি।
এদিকে সোহেল রানা দাবি করে বলেন, আমি আমার লোকজন নিয়ে জমি দোকান ঘর নিমাণ করছিলাম। ওই সময় পৌর কাউন্সিলর ছাবের আলী মন্ডল ও তার লোকজন নিয়ে আমাদের উপর হামলার চালায়। এতে আমিসহ মেহেদী হাসান নামের একজন হয়েছি। খবর পেয়ে মোহনপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেপরিস্থিতি শান্ত করেন।
মোহনপুর থানার কর্মকর্তা ইনচার্জ (ওসি) তৌহিদুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, উভয় পক্ষ থানায় অভিযোগ করেছেন। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।