পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলা এলজিইডি ইঞ্জিনিয়ার সহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম সেচ্ছাচারিতা ও দাম্ভিকতা সহ বিস্তর অভিযোগ উঠেছে। জানা যায়, এলজিইডির অধিনে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে চলমান প্রকল্পগুলিও কোনরুপ তদারকি ছাড়াই চলছে। এসব প্রকল্পের নিয়োজিত ঠিকাদারগন ইচ্ছেমত কাজ করছেন। অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে সিডউলে নির্দেশিত নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার না করে ও অনেক আইটেম বাদ দিয়ে কাজ করে চলেছেন। ধারনা করা হচ্ছে ঠিকাদার এবং ওই প্রকৌশলী যোগসাজস করে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। তাঁকে অফিসে ও প্রকল্প এলাকায় নিয়মিত পাওয়া যায়না। এ ছাড়া তিনি সেচ্ছাচারিতা ও এক গেয়োমি ভাবে এলজিইডি বিজ্ঞাপন টেন্ডার সমূহ খেয়াল খুশি মত পার্সেন্টিসের মাধ্যমে একজন ব্যক্তিকে দিয়ে আসছেন। ঐ এজেন্টের নিয়ন্ত্রিত সাংবাদিক ছাড়া অন্যকোন সাংবাদিকদের বিজ্ঞাপন প্রদান থেকে বঞ্চিত করছেন। তাঁর নিজস্ব এজেন্ট এবং মধ্যসত্বভোগি হিসেবে ঐ ব্যাক্তি কাজ করে আসছেন। তাঁর সাথে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি নেয়ার জন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে কয়েকজন সাংবাদিক অফিসে গেলে তাঁকে পাওয়া যায় নাই। অফিসটি সার্ক্ষণিক তালাবদ্ধ। তাঁর অফিসটি দেখে মনে হচ্ছে করোনা কবলিত। এর আগে তাঁর সেল ফোনে গত ৭ দিন ধরে কথা বলার চেষ্টা করার পরও তাঁকে পাওয়া যায়নি। তাঁর এই সেচ্ছাচারি ও আমলাতান্ত্রিক দাম্ভিকতায় এলাকার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ডের কোন তথ্যই পাওয়া যাচ্ছে না।