সাতক্ষীরার কলারোয়ায় ২৪ হাজার ব্যক্তি সকারের কাছ থেকে নিয়মিত ভাবে ভাতা নিচ্ছে। এর মধ্যে -বয়স্ক ভাতা- ১২ হাজার ৭শ, ২৮ জন, বিধবা ভাতা- ৭ হাজার ৪শ, ৭২ জন, প্রতিবন্ধী শিক্ষা ভাতা- ২০৫ জন, প্রতিবন্ধী ভাতা- ৩হাজার ৭শ, ৮৯ জন, দলিত জনগোষ্টির মধ্যে বিশেষ ভাতা- ৫২জন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ভাতা- ১৯৪ জন, হিজড়া ভাতা- ৩জন ও শিক্ষা উপ বৃত্তি- ১৩ জন সরকারী ভাবে নিয়মিত ভাতা নিচ্ছেন। এ ছাড়া আরো অনেক ভাতা রয়েছে যা উপজেলা সমাজসেবা অফিস থেকে দেয়া হয়। উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা নূরে আলম নাহিদ জানান-তিনি গত ২২ডিসেম্বর-২০২০ সালে যোগদান করেন। তিনি যোগদানের পরে উপজেলায় বয়স্ক ভাতা বেড়েছে- ৪ হাজার ৪৯ জন ও বিধবা ভাতা বেড়েছে- ২২শ ৮৫ জন ও প্রতিবন্ধী ভাতা বেড়েছে- ২০৭ জন। তিনি বলেন-সরকারের দেয়া প্রাপ্ত সকল সুবিধাভোগী মানুষের মাঝে পৌছে দেয়া হবে। তিনি অরো বলেন-সরকার অসহায় মানুষের চিকিৎসার জন্য টাকা দিচ্ছে, সেই সাথে ক্যান্সার, কিডনী, লিভারসিরোসিস, স্টোকে প্যারালাইজড, জন্মগতহৃদরোগ ও থ্যালাসেমিয়া রোগীদের জন্য পর্যায়ক্রমে নগদ ৫০ হাজার টাকার আর্থিক সহায়তা করছেন। প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার, ক্রেস্ট ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এ ছাড়া স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য কিস্তিতে টাকা দিচ্ছে ছাগল, গরু ও হাঁস মুরগী পালনের জন্য। এক কথায় সমাজে পিছিয়ে পড়া অসহায় অস্বচ্ছল বিক্তিদের জন্য সমাজসেবা অফিসকে কাজে লাগিয়েছে সরকার। এজন্য আজ অসহায় মানুষেরা ভাতা পাচ্ছেন। এই কলারোয়া উপজেলা সমাজসেবা অফিসে ফিল্ড সুপার ভাইজার শেখ ছাবের আলী, উচ্চমান সহকারী যুক্ত হিসাবরক্ষক মো: আবদুস সামাদ, ইউনিয়ন সমাহকর্মী কাজী ফজলুল হক, শিরিনা খাতুন, আমিনুর রহমান, শাহাজাহান আলী, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটর মুদ্রাক্ষরিক আছাদুজ্জামান, কারিগরি প্রশিক্ষক শেখ মিজানুর রহমান, অফিস সহায়ক সেলিম জাফর, নিরাপত্তা প্রহরী শের আলী শেখ এই কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে অফিস চলছে।