প্রানঘাতী করোনা (কোভিট-১৯) সংক্রামন বেড়ে যাওয়ায় কচুয়ায় চলছে লকডাউনের ৫ম দিন,বর্তমান চিকিৎসাধীন করোনা রোগীর সংখ্যা ১৯ জন। প্রানঘাতী করোনা (কোভিট-১৯) সংক্রামন এ বৃদ্ধির সময়ও দোকান্দার ও জনসাধারন মাক্স না পড়ায় কচুয়া উপজেলার কচুয়া বাজার,ভাষা বাজার,গজাালিয়া বাজারে কচুয়া উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেড ও নবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জীনাত মহল মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে জরিমান আদায় করেন । তিনি গতকাল বিভিন্ন বাজারের জনসাধারন মাক্স না পড়ার অপরাধে ও মাক্স ব্যবহারে সচেতনতা সৃস্টির লক্ষ্যে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে গত ২৮ জুন এ জরিমানা আদায় করেন। গত ২৮ জুন লকডাউনের ৫ম দিনে ও করোনা কোভিট-১৯)এর রোগী পাওয়া যায় ৯ জনের নমুনা টেস্ট করে আরও ৫ জন পজেটিভ রোগী। এ নিয়ে কচুয়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীন করোনা আক্রান্ত(পজেটিভ) রোগীর সংখ্যা দাড়াল ১৯ জন। কচুয়া হাসপাতাল করোনা টেস্টের জন্য মোট ৫৬০ টি নমুনা(সিম্পল) পাঠিয়ে মোট করোনা পজেটিভ রোগী পাওয়া যায় ৮৬ জন। শুরু হওয়া এই লকডাউন ১ জুলাই পর্যন্ত চলবে। লকডাউনের ফলে দুরপাল্লার পরিবহন সহ প্রায় সব গনপরিহন বন্ধ রয়েছে। এক উপজেলা থেকে অন্য উপজেলায় লোকজনের যাতায়াত ও সীমিত করা হয়েছে। কচুয়া থানা কর্মকর্তা ইনচার্জ মো: মনিরুল ইসলাম সহ সকল আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা কচুয়া উপজেলার গুরুত্বপূর্ন স্থানে টহল দিচ্ছে। প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বেড় হলেই আইনশৃংখলা বাহিনীর জেরার মুখে পড়তে হচ্ছে সাধারন জনসাধারনের। উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেড ও নবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জীনাত মহল কচুয়া উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজারে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে জরিমানা আদায় করেন ও টহল দেন। জরুরী সেবা প্রদান কারী প্রতিষ্ঠানগুলো ছাড়া লকডাউনের ৫ম দিনে উপজেলার সব ধরনের যাত্রীবাহী গনপরিবহন ও দোকানপাট প্রায়ই বন্ধ ছিল । নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রবা ক্রয় বিক্রয়ের জন্য সকালের দিকে কিছু মুদি দোকান এবং সীমিত আকারে উপজেলার কোথাও কোথাও দু“একটা চায়ের দোকান খোলা দেখা গেলেও তা বিকাল ৩টায়র মধ্যে তা বন্ধ করতে হচ্ছে। তবে বাজার গুলোতে জনসাধারনের উপস্থিতিও ছিল খুবই কম। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জীনাত মহল কচুয়া বাজার সহ বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে ও দোকানের সামনে মাক্স বিতরন করেন।