চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় বৈলতলীতে ২৯ টি পরিবারে বসবাস করছে মাত্র ২৭টি পরিবার। মুজিবশতবর্ষ উপলক্ষে প্রধান মন্ত্রীর উপহার হিসাবে তার কার্যালয় থেকে প্রকল্প -১ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রনালয়ের আওতায় উপজেলার বৈলতলীতে ২৯টি এবং দোহাজারীতে ২২টিসহ মোট ৫১টি পরিবারের মাথা গোজাঁর ঠাই হয়েছে আশ্রয়ণ প্রকল্পে। গত ২০জুন প্রধান মন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এসব প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। পরে সাংসদ আলহাজ¦ নজরুল ইসলাম চৌধুরী ঘরের কাগজপত্র ও চাবি হস্তান্তর করার প্রায় ১৬দিন অতিবাহিত হওয়ার মধ্যে মাত্র বৈলতলীর ২৯টি ঘরে ২৭পরিবার বসবাস করছে। আর এসব পরিবারগুলো তাদের পাওয়া ঘর গুছাতে ব্য¯ত সময় কাটাচ্ছে।বিদ্যুৎ ও টিউবওয়েল,বাথরুমসহ নব নির্মিত দুই কক্ষ বিশিষ্ট সেমিপাকা ঘরের পাশ ঘেষেঁ প্রবাহিত শঙ্খ নদী ও খোদার হাট। চন্দনাইশ উপজেলার বরকল ইউনিয়নের ২নং ওয়াড থেকে বৈলতলী আশ্রয়ণ প্রকল্পে বসবাস করতে আসা রেজাউল করিম বলেন স্ত্রী ,১ছেলে ২মেয়ে নিয়ে বাড়ি ভিটা কিছুই না থাকায় বড় কষ্টে ছিলেন। তিনি সরকারের এ বাড়ি-ঘর পেয়ে খুব খুশী। একই এলাকার জাহাঙ্গীর আলমও স্ত্রী সন্তান নিয়ে সরকারের দেওয়া ঘরে উঠেছেন। বৈলতলীর ২৯টি পরিবারের মধ্যে ২৭টি বসবাস করলে ও বাকী দুই পরিবার কয়েকদিনের মধ্যে উঠবে বলে জানান। স্থানীয় ্ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ার মোস্তফা দুলাল বলেন,এখানে বৈলতলী ছাড়াও বরমা,বরকলের অধিবাসীরা ঘর বরাদ্ধ পেয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাদিয়া ইসলাম বলেন,বৈলতলীতে ২৯ ঘর নির্মাণ শেষে বরাদ্দকৃতদের মাঝে হস্তান্তর করা হয়েছে। মাত্র ২টি পরিবার ছাড়া সবই ঘরে উঠে সংসার সাজানোর কাজে ব্য¯ত। অপরদিকে দোহাজারীতে ২২টি ঘরের নির্মান কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে কোরবানি ঈদের পরপর বরাদ্দপ্রাপ্তরা ঘরে উঠবে বলে জানান।