বাংলার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নিজের হাতে গড়া ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এই সংগঠনটি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। মহান স্বাধীনতায় ছিল এ সংগঠনটির বিশাল অবদান। বর্তমানে সময়েও কেন্দ্রীয় সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে ছাত্রলীগ এগিয়ে চলেছে।
করোনা বিপদের শুরু থেকেই ধান কাটা, খাদ্য সামগ্রী ও মাস্ক বিতরণ, করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত ব্যক্তিদের দাফনসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের সাথে জড়িত ছাত্রলীগের সদস্যরা। হ্যালো ছাত্রলীগ সেবা চালু করে জনমূখে বহুল প্রশংসিত হয়েছে তারা।
ইতমধ্যে মুরাদনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনায় যখন হিমসিম খেতে হচ্ছে, ঠিক তখনই এফবিসিআিই’র সাবেক সভাপতি আলহাজ¦ ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন এমপি ও কেন্দ্রীয় নেতাদের মানবিক নির্দেশনায় সহযোগিতা করছে ছাত্রলীগ। সামাজিক দূরত্ব ও মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিতসহ বিভিন্ন প্রকার সহযোগিতা করে টিকা কার্যক্রমে গতি বৃদ্ধি করে যাচ্ছে তারা।
টিকাদান কার্যক্রমে টিম লিডার রয়েছেন, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শফিকুল ইসলাম তুহিন। সাথে দায়িত্ব পালন করছেন সাধারণ সম্পাদক হাফিজ খাঁন ও সদর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি বাইজিদ আলমসহ আরো অনেকে।
টিম লিডার ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শফিকুল ইসলাম তুহিন বলেন, মুরাদনগর উপজেলা ছাত্রলীগের একমাত্র অভিভাবক ও জনমানুষের ভরসাস্থল আলহাজ¦ ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন এমপি’র মানবিক নির্দেশনায় আমরা মানব সেবা চালিয়ে যাচ্ছি। ছাত্রলীগ এই সকল কাজ করে কোনো মুনাফা পায়না, পায় আত্মিক প্রশান্তি। আমরা আমাদের পক্ষ থেকে দায়িত্ব পালনে সর্বোচ্চ তৎপর। যতদিন করোনা ভাইরাস থাকে, ততদিন বিনামূল্যে আমরা এ সেবা করে যাবো।