দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পুরন হতে যাচ্ছে ভোলাহাট উপজেলার সোয়া কোটি মানুষের। দেশের বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগের উপজেলার মানুষের সড়ক ও জনপথের একমাত্র ২২ কিলোমিটার ভোলাহাট- রহনপুর সড়ক। দীর্ঘদিন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে থাকায় চরম দুর্ভোগে এলাকার মানুষ।
অবশেষে ১১আগষ্ট সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ রক্ষনাবেক্ষণ অধিশাখায় ২০২১-২০২২ অর্থবছরে সকল সড়ক জোনের সিএমপি(সড়ক-মেজর) কর্মসূচি অনুমোদন করা হয়। ২৯ জুলাই এ বিভাগের রক্ষণাবেক্ষণ অধিশাখারস্মারক নং ৩৫.০০.০০০০.০১৫.১৪.৩২.২০(অংশ-৩)-৩২৮ ও ১৫ জুলাই প্রধান প্রকৌশলী, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের স্মারক নং -৩৫.০১.০০০০.০০১.৩৮.০০৩.২১-১১৫৩ প্রঃপ্রঃ তে অন্তর্ভূত্তির অনুমোদন প্রদান করা হয়।
উপসচিব দীপঙ্কর মন্ডল স্বাক্ষরিত অনুমোদন পত্রে বলা হয়েছে রিজিড ৪+২০০ হতে ৪+৫০০=৩০০মিঃ,১৩+৪০০ হতে ১৩+৭০০=৩০০মিঃ, ২০+২০০ হতে ২০+৪০০=২০০মিঃ, ২২+০০০ হতে ২২+৭০০=৭০০মিঃ, ডিবিএস ওয়ারিং কোর্স ০+০০০ হতে ২+৯২০ মিঃ,=২৯২০ মিঃ, ৩+৩০০ হতে ৪+২০০= ৯০০ মিঃ,২০+৪০০ হতে ২২ +০০=১৬০০ মিঃ। দৈর্ঘ্য ৬.৯২ কিঃমিঃ। প্রক্কলিত ব্যয় (লক্ষ টাকায়) ১২১৮.৫৩ টাকা। মজবুতিকরণসহ রিজিড পেমেন্ট ও এ্যাপ্রোচ সড়ক নির্মাণ, রিজিড ১.৫০ কিঃমিঃ, ডিবিএস ওয়ারিং ৫.৪২ কিঃমিঃ।
গুরুত্বপূর্ণ এ সড়ক-মেজর কাজের জন্য খুব দ্রুত ঠিকাদার নিয়োগ দেয়া হবে অনুমোদন পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে। সড়কটি নির্মাণ সম্পন্ন হলে উপজেলার আর্থসামাজিক উন্নয়ন বৃদ্ধি পাবে এমনটাই প্রত্যাশা এলাকাবাসীর।