কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার সীমান্তবর্তি চিলমারী, রামকৃষ্ণপুর, ফিলিপনগর ও মরিচা ইউনিয়নের পদ্ম নদীতে ভারত থেকে আসা পাহাড়ী ঢলের প্রভাবে নদীতে অস্বাভাবিক ভাবে পানি বৃদ্ধি পেয়ে রামকৃষ্ণপুর ও চিলমারী ইউনিয়নের প্রায় ৪০টি গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্রাবিত হয়ে অশংখ্যা মানুষ বন্যা কবলিত হয়েয়ে। এসব এলাকার প্রায় ৮০ ভাগ বাড়ী ঘর বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। এসব এলকার চরাঞ্চলের ধান সহ অন্যান্য ফসলাদী ও তলিয়ে গেছে। বুধবার চিলমারী ইউনিয়নের দক্ষিন খারিজা থাক গ্রামের সিদ্দিক মোল্লার পুত্র সিয়াম (৭) ও একই এলাকার জমাদানেরর শিশু কন্যা মনি (৭) বাড়ীর অঙ্গিনায় পনিতে ডুবে মারা গেছে বলে চিলমারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সৈয়দ আহাম্মেদ নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান বন্যা কবলিত মানুষের মাঝে পর্যাপ্ত ত্রান সামগ্রী প্রদান জরুরী পয়ে পড়েছে। এদিকে চলমান মহামারী করোনা ভাইরাস সত্বেত্ত বন্যার প্রভাবে এলাকর মানুষ চিন্তাগ্রস্থ হয়ে পড়েছে। বন্যায় সবচে ক্ষতি গ্রাহ্ষ চিলমারী, রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন ছাড়াও ফিলিপনগর ও মরিচা ইউনিয়নের চরাঞ্চল তলিয়ে গেছে ফসলাদী সহ। মরিচার হাট খোলা, ভুড়কা পাড়া, কোলদিয়াড় বৈরাগিরচর এলকারয় নদী ভাঙ্গন, অব্যহত রয়েছে। গত ৩ দিন পদ্ম নীতে অস্বভাবিক ভাবে নদীর বৃদ্ধ পেয়েছে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ আবদুল হান্নান চিলমারী ও রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের ক্ষতি গ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করে তালিকা প্রস্তুত করেছেন বলে জানিয়েছেন। দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন আক্তার জানান বন্যায় ক্ষতি গ্রস্থ ইউনিয়নের এলাকাবাসীর জন্য ত্রান সহায়তার জন্য ত্রান বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।