টেস্ট ক্রিকেট খেলা দেশের সংখ্যা ধীরে ধীরে আরও কমে যেতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ইংল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার কেভিন পিটারসেন। তার ধারণা, আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে মাত্র ৫টি দেশ হয়তো টেস্ট ক্রিকেট নিয়মিত খেলে যাবে। এক টুইট বার্তায় তিনি বলেন, ‘এই টুইট করা কষ্টদায়ক, তবুও আমার মনে হয় ধীরে ধীরে এটা ঘটবে। ২০২৬ সালে মাত্র কয়েকটি টেস্ট খেলুড়ে দেশ থাকবে। ইংল্যান্ড, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, সম্ভবত দক্ষিণ আফ্রিকা ও পাকিস্তানও থাকবে।’ অবশ্য এটি সত্য যে, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের এই জমানায় অধিকাংশ দেশেই টেস্ট ম্যাচে দর্শক তেমন একটা দেখা যায় না। কেবল অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও ভারতের ম্যাচগুলোতেই গ্যালারিতে দর্শকে পরিপূর্ণ থাকে। বাকি দেশগুলোতে টেস্ট ম্যাচ চলাকালীন গ্যালারি প্রায় খালি থাকে। তাই পিটারসেনের এমন ধারণা খুব একটা ভুলও বলা যাবে না। এমনকি তিনি সদ্য বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের টাইটেল জেতা নিউজিল্যান্ডকেও এই তালিকায় রাখেননি। দক্ষিণ আফ্রিকা, বাংলাদেশ, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, আফগানিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও আয়ারল্যান্ডকেও বাতিলের খাতায় রেখেছেন।